This Article is From Apr 14, 2019

প্রিয়র স্মৃতি বিজড়িত রায়গঞ্জে এবার চার দলের লড়াই

Loksabha Elections 2019: চারটি বড় রাজনৈতিক দলের প্রার্থী থাকায় রায়গঞ্জের লড়াই হাড্ডাহাড্ডি হতে চলেছে।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

কয়েক মাস আগে ইসলামপুরের স্কুলের ঘটনাটি ভোটের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

Highlights

  • চারটি বড় রাজনৈতিক দলের প্রার্থী থাকায় রায়গঞ্জের লড়াই হাড্ডাহাড্ডি হবে
  • প্রথম সাধারণ নির্বাচন থেকে এ পর্যন্ত ১৩ বার কংগ্রেস প্রার্থীরা এখান থেকে
  • অমিত শাহ, রাহুল গান্ধী বা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রচার করেছেন এখানে
রায়গঞ্জ:

উত্তরবঙ্গের  রায়গঞ্জে কেন্দ্রে এবার চতুর্মুখী লড়াই। একদা কংগ্রেসের শক্ত গড় ছিল এই কেন্দ্র। গতবার এই কেন্দ্র থেকে জিতেছেন সিপিএমের মহম্মদ সেলিম। এবারের নির্বাচনেও  (Lok Sabha Elections 2019  ) তিনি প্রার্থী হয়েছেন। তাঁর বিপক্ষে আছেন কংগ্রেসের দীপা দাশমুন্সি। তাছাড়া একদা কংগ্রেসের বিধায়ক কানাইলাল আগরওয়াল দল বদলে তৃণমুলে এসেছেন। তাঁকে প্রার্থী করেছে বাংলার শাসক  শিবির। অন্যদিকে দলের দীর্ঘ দিনের নেত্রী দেবশ্রী চৌধুরিকে প্রার্থী করেছে বিজেপি। চারটি বড় রাজনৈতিক দলের প্রার্থী থাকায় রায়গঞ্জের লড়াই হাড্ডাহাড্ডি হতে চলেছে। দেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচন (General Election) থেকে এ পর্যন্ত ১৩ বার কংগ্রেস প্রার্থীরা এখান থেকে জিতেছেন। তার মধ্যে দুবার জিতেছেন কংগ্রেসের প্রবাদ প্রতিম নেতা  প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি। একবার জিতেছেন দীপা।

এবার ক্ষমতায় এলে গোর্খাল্যান্ড গঠন নিয়ে চিন্তা করবে বিজেপি: গুরুং

নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরুর সময় থেকে পশ্চিমবঙ্গে  বামেদের সঙ্গে  কংগ্রেসের জোট বাঁধা নিয়ে চর্চা শুরু হয়। তখন কংগ্রেসের তরফ থেকে এই আসনটি চাওয়া হয়। বামেরা রাজি  হয়নি। পরে নিজেদের দাবি ছেড়ে দেয় কংগ্রেস। কিন্তু তাতেও জোট হয়নি বলে  দুটি দলই প্রার্থী দিয়েছে। আর শুধু চার দলের প্রার্থী থাকা নয় এমনিতেই এ আসনে হাড্ডাগাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভবনা আছে।  গতবার এখান থেকে সেলিম জিতেছিলেন হাজার দেড়েক ভোটে। তারপর পঞ্চায়েত নির্বাচনে বামেদের পরাজয় হয়। দীর্ঘ দিন হাতে ছিল এমন কয়েকটি পঞ্চায়েত হাতছাড়া হয় কংগ্রেসেরও। বিজেপি কিছুটা  হলেও শক্তি প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়।

Advertisement

এবারের ভোটে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ , কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা  বন্দ্যোপাধায় এখানে সভা করেছেন। একে অপরকে আক্রমণ করা ছাড়াও কয়েকটি ইস্যুতেও  সরব হয়েছেন সকলেই। ইউপিএ আমলে  রায়গঞ্জে এআইএমএস হাসপাতাল  তৈরি নিয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু সেটি অন্যত্র সরে যায়। আবার ক্ষমতায় এলে কংগ্রেস এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেবে বলে  রাহুল জানান। পাশাপাশি কয়েক মাস আগে ইসলামপুরের স্কুলের ঘটনাটি ভোটের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে অসন্তোষের জেরে দুই ছাত্রের মৃত্যু হয়। বিজেপি দাবি করে এরা দুজনেই তাঁদের সমর্থক। আর তাঁদের মৃত্যু হয়েছে পুলিশের গুলিতে। সেই দাবি খারিজ করে রাজ্য প্রশাসন। এরকমই কয়েকটি বিষয়কে সামনে রেখে আগামী ১৮ তারিখ ভোট দেবে রায়গঞ্জ। শেষ হাসি কে হাসবেন সেটা জানা যাবে ২৩ মে।                

Advertisement

( সংবাদ সংস্থা  পিটিআইয়ের তথ্য সংযোজিত হয়েছে )                               



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement