This Article is From Apr 09, 2019

লোকসভা নির্বাচনে শর্মিলা চানুকে ‘মডেল ’ করছেন কানহাইয়া- সেলিমরা

এবারের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2019 ) ক্রাউড ফান্ডিং (Crowd Funding) বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে। প্রতিটি দলই নির্বাচনের (Election) খরচ তোলার  জন্য এই ক্রাউড ফান্ডিংয়ে ভরসা রাখছে।

লোকসভা নির্বাচনে শর্মিলা চানুকে ‘মডেল ’  করছেন কানহাইয়া- সেলিমরা

এভাবে খরচ তোলার কাজ  প্রথম শুরু করেন মণিপুরের ইরম শর্মিলা চানু।

হাইলাইটস

  • এবারের লোকসভা নির্বাচনে ক্রাউড ফান্ডিং বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে
  • প্রতিটি দলই নির্বাচনের খরচ তোলার জন্য এই ক্রাউড ফান্ডিংয়ে ভরসা রাখছে
  • কানহাইয়া কুমার নিজের ভোটের খরচ তুলতে ক্রাউড ফান্ডিং শুরু করেছেন
কলকাতা:

এবারের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Elections 2019 ) ক্রাউড ফান্ডিং (Crowd Funding) বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে। প্রতিটি দলই নির্বাচনের (Election) খরচ তোলার  জন্য এই ক্রাউড ফান্ডিংয়ে ভরসা রাখছে। ইতিমধ্যে বেগুসরাইয়ের সিপিআই প্রার্থী কানহাইয়া কুমার (Kanhaiya Kumar) নিজের ভোটের খরচ তুলতে ক্রাউড ফান্ডিং  শুরু করেছেন। দারুণ সাড়াও পাচ্ছেন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রাক্তন সভাপতি। তাঁর দেখান পথেই হাঁটছেন প্রার্থীরা। নির্বাচনের প্রচার থেকে শুরু করে নানা কাজে ব্যবহার হওয়া টাকা  যাতে সৎ ভাবে আসে  সেটা আগেই নিশ্চিত করতে চেয়েছে  নির্বাচন কমিশন। তার জন্য  নজরদারিও চলছে। টাকা উদ্ধারও হচ্ছে। নাগপুরের কংগ্রেস  প্রার্থী  নানা পাটোলে দিল্লির আপপ্রার্থী রাজীব চাড্ডা, সিপিএমের মহন্মদ সেলিম থেকে শুরু করে অনেকেই এভাবে টাকা জোগাড়ের কাজ করে চলেছেন।           
গণ্ডার মারতে আসা শিকারীকে পিষে দিল হাতি, মৃতদেহ নিয়ে সিংহের ভুরিভোজ!

ভারতের সংসদীয় রাজনীতিতে এভাবে খরচ তোলার কাজ  প্রথম শুরু করেন মণিপুরের ইরম শর্মিলা চানু। ২০১৭ সালে তিনি মণিপুরের  বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ক্রাউড ফান্ডিং থেকে সাড়ে চার লাখ টাকা সাহায্য পেয়েছিলেন মণিপুরের এই লড়াকু নারী।  

এবারের লোকসভা ভোটে  কানহাইয়াই প্রথম  এভাবে টাকা তোলার কথা  ভাবেন। প্রার্থী হিসেবে নাম ঘোষণার পরদিনই একটি ভিডিও প্রকাশ করে কানহাইয়া সকলকে সাহায্য  করার অনুরোধ করেন। এ পর্যন্ত প্রায় ৭০ লক্ষ টাকারও বেশি সংগ্রহ করে  ফেলেছেন তিনি।  তবে  এখনকার নিয়ম অনুযায়ী প্রচারের কাজে এর চেয়ে  বেশি টাকা  খরচ করতে পারবেন না কানহাইয়া। এর পাশাপাশি আপের প্রার্থী পেয়েছেন ৫০ লাখ  টাকা। এঁদের থেকে অনেক পেছনে রয়েছেন মহম্মদ সেলিম। তিনি তুলতে পেরেছেন  লাখ দেড়েক টাকা। তবে বাকিদের কিছুটা  পরে শুরু  করেছেন সেলিম। তাঁর ঘণিষ্ঠদের আশা  ভোট পর্ব শুরুর আগে  আরও  বেশ কিছু টাকা সংগ্রহ করতে পারবেন তিনি।           

 কানহাইয়ার প্রচারের দায়িত্বে থাকা রেজা হায়দার জানান,  বামপন্থীরা নির্বাচনে লড়ার খরচ নানা জায়গা থেকে জোগাড়  করে থাকেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে  প্রচার সারার সময়ও টাকার জোগাড় করা হয়।  

(সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের তথ্য সংযোজিত হয়েছে )



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.