This Article is From Feb 21, 2019

২৬ তারিখ পাঞ্জাবের মোহালিতে বিরোধীদের সভায় হাজির থাকবেন মমতা

আগেই বলেছিলেন বিজেপি বিরোধী সভাতে আমন্ত্রণ পেলেই যাবেন। সেই মতো  দিল্লির পর এবার পাঞ্জাবের বিরোধী দলগুলির সভাতেও হাজির থাকতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা  তৃণমূল সুপ্রিমো  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

২৬ তারিখ পাঞ্জাবের মোহালিতে বিরোধীদের সভায়  হাজির থাকবেন মমতা

 দিল্লির সভার পর এনসিপি  প্রধান শরদ পাওয়ারের বাড়িতে বৈঠক করেন বিরোধী নেতারা।

হাইলাইটস

  • ২৬ তারিখ পাঞ্জাবের মোহালিতে বিরোধীদের সভায় হাজির থাকবেন মমতা
  • আগেই বলেছিলেন বিজেপি বিরোধী সভাতে আমন্ত্রণ পেলেই যাবেন
  • দিল্লির পর এবার পাঞ্জাবের বিরোধী দলগুলির সভাতেও হাজির থাকছেন মমতা
কলকাতা:

আগেই বলেছিলেন বিজেপি বিরোধী সভাতে আমন্ত্রণ পেলেই যাবেন। সেই মতো  দিল্লির পর এবার পাঞ্জাবের বিরোধী দলগুলির সভাতেও হাজির থাকতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা  তৃণমূল সুপ্রিমো  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে বুধবার বেশি রাতে  তিনি জানান ২৬ তারিখের সভায় হাজির থাকবেন। পাঞ্জাবের মোহালিতে সভা  করছে  বিরোধীরা। তাতে অংশ নেবেন তৃণমূল নেত্রী। বিজেপি  বিরোধী দলগুলির সমাবেশ আয়োজনের শুরুটা হয়েছিল কলকাতায়। ১৯ জানুয়ারি দেশের প্রায় সমস্ত অংশ থেকে  বিরোধী দলগুলির তারা এসেছিলেন কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে। সেই সূত্র ধরে দিল্লিতে এ মাসের ১৩  তারিখ  সভা  হয়।  দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী তথা আপের প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল আয়োজিত ওই সভায় গিয়ে মমতা বলেন তিনি জাতীয় স্তরে  কংগ্রেসেকে সঙ্গে  নিয়ে চলতে চান।  সিপিএম বা কংগ্রেসের সঙ্গে  তাঁর যা বিরোধ আছে  সেটা রাজ্যস্তরে।

দিল্লিতে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল বাবা- মা এবং ঠাকুমার, বেঁচে গেল তিন বছরের শিশু!

দিল্লির সেই সভার পর এনসিপি  প্রধান শরদ পাওয়ারের বাড়িতে বৈঠক করেন বিরোধী নেতারা। সেখানে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী থেকে শুরু করে অরবিন্দ কেজরিওয়ালরাও হাজির ছিলেন। পরে সাংবাদিক সম্মেলন করেন নেতারা। সেখান থেকে আরও একবার একসঙ্গে চলার বার্তা দেয় বিরোধী দল গুলি।

বিরোধী ঐক্যের ছবি অন্যত্রও চোখে পড়েছে। সারদা  চিটফান্ড কাণ্ডের তদন্তে জিজ্ঞাসাবাদ করতে  আগাম খবর না দিয়ে সিবিআই আধিকারিকরা পৌঁছে যান  কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনারের বাড়িতে। তাঁদের আটক করে থানায় নিয়ে  যায় পুলিশ। কলকাতা এবং বিধাননগরের দুটি সিবিআই দপ্তরের সামনে অতিরিক্ত পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন করে দেওয়া হয়। পাল্টা সিআরপিএফ নিয়ে  আসা হয়। সংঘাতের এই আবহে ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে  ধর্নায় বসেন  মুখ্যমন্ত্রী। প্রায়  সঙ্গে  সঙ্গে সমর্থন জানিয়ে বার্তা পাঠান কংগ্রেস সভাপতি। সেই বার্তাতেও তিনি বলেছিলেন দেশের  সংবিধানকে রক্ষা করতে একসঙ্গে লড়তে হবে বিরোধীদের।  ধর্না চলাকালীন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে  দেখা  করতে  আসেন বিহারের প্রাক্তন উপ মুখ্যমন্ত্রী তথা  বিহার বিধানসভার বিরোধী দলনেতা তেজস্বী যাদব, তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী  করুণানিধির কন্যা  কানিমোজি। আসেন  অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নায়ডুও।

.