தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Mar 27, 2019

পার্টি অফিস থেকে নিজের কেনা ৩০০ চেয়ার তুলে চলে গেলেন কংগ্রেস বিধায়ক! কিন্তু কেন?

আব্দুল সাত্তার বলেন, “হ্যাঁ চেয়ারগুলো আমার ছিল এবং আমরা কংগ্রেসের সভায় বসার জন্য ওই চেয়ার দিয়েছিলাম। এখন আমি দল ত্যাগ করেছি তাই চেয়ার ফেরত নিয়েছি।"

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

কংগ্রেস ওই আসন থেকে এমএলসি সুবাশ ঝামবাদকে (MLC Subash Zhambad) মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে চটেছেন আব্দুল সাত্তার

ঔরঙ্গাবাদ :

লোকসভা নির্বাচনের জন্য টিকিট পাননি কংগ্রেস বিধায়ক আব্দুল সাত্তার (Congress MLA Abdul Sattar)। বেজায় রেগে মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মহারাষ্ট্রের দলীয় কার্যালয় থেকে প্রায় ৩০০ টি চেয়ার তুলে নিয়ে বাড়ি চলে যান তিনি। ৩০০ টি চেয়ার তুলতে অবশ্য তাঁকে সাহায্য করেছিলেন তাঁরই সমর্থকরা। সিলোদের বিধানসভা সদস্য আব্দুল সাত্তার জানান, তিনি দলের পদত্যাগ করেছেন এবং ওই চেয়ার গুলো তিনিই কিনেছিলেন বলে নিয়ে চলে এসেছেন।

 জগন্নাথের মূর্তি নিয়ে পুরীতে ভোট প্রচার সম্বিত পাত্রের, ক্ষুব্ধ সেবায়েতরা

কংগ্রেসের লোকাল ইউনিট শাহগঞ্জ এলাকায় তাঁদের কার্যালয় ‘গান্ধী ভবনে' এনসিপির সঙ্গে যৌথ বৈঠক করে। ওই সভার আগেই আব্দুল সাত্তার তাঁর সমর্থকদের সহায়তায় প্রায় ৩০০ টি চেয়ার পার্টি অফিস থেকে সরিয়ে বেরিয়ে যান। পরে ওই বৈঠকের আয়োজন হয় এনসিপি অফিসেই। এই জেলার কংগ্রেসের বিশিষ্ট নেতা আব্দুল সাত্তার আশা করেছিলেন ঔরঙ্গাবাদ লোকসভা আসনের জন্য দলের টিকিট পাবেন তিনি। কংগ্রেস অবশ্য ওই আসন থেকে এমএলসি সুবাশ ঝামবাদকে (MLC Subash Zhambad) মাঠে নামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যাতে স্বাভাবিকভাবেই বেজায় চটেছেন আব্দুল সাত্তার। 

Advertisement

মহিলাদের নিয়ে কী মন্তব্য করেছিলেন তেজস্বী সূর্য, যা প্রার্থী হয়ে ডিলিট করে দিলেন!

মঙ্গলবার তিনি জানতে পারেন গান্ধী ভবনে এরকম একটি বৈঠক হবে। বৈঠকের আগে তাঁর সমর্থকরা সব চেয়ার তুলে নিয়ে চলে আসেন। তাঁদের দাবি এই চেয়ারগুলি আব্দুল সাত্তারই কিনে দিয়েছিলেন। পিটিআইকে আব্দুল সাত্তার বলেন, “হ্যাঁ চেয়ারগুলো আমার ছিল এবং আমরা কংগ্রেসের সভায় বসার জন্য ওই চেয়ার দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন আমি দল ত্যাগ করেছি তাই আমার চেয়ারগুলো ফেরত নিয়ে নেওয়া হয়েছে। যারা প্রার্থী হতে পেরেছেন তাঁরা নিজেদের চেয়ারের ব্যবস্থা করে নেবেন।"

Advertisement

সুবাশ ঝামবাদ বলেন, “আব্দুল সাত্তারের নিশ্চয় চেয়ারের প্রয়োজন পড়েছে তাই নিয়ে গেছেন। আমরা হতাশ নই। সাত্তার এখনও কংগ্রেসে রয়েছেন কারণ তাঁর পদত্যাগ এখনো গৃহীত হয়নি।"



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement