চুক্তিভিত্তিক প্রধানমন্ত্রীর (Contractual Prime Minister) প্রয়োজন নেই দেশের । তার জায়গায় দরকার এমন একজন প্রধানমন্ত্রীর যিনি সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। রাজ্যে এসে এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুক্তার আব্বাস নকভি (Muktar Abbas Naqvi) । বিরোধী শিবিরে প্রধানমন্ত্রী পদের একাধিক দাবিদার আছে দাবি করে তিনি বলেন, ‘দেশের চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ হওয়া প্রধানমন্ত্রীর প্রয়োজন নেই। ছ' মাসের জন্য প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসবেন এমন নেতার প্রয়োজন দেশের নেই।' তাঁর মনে হয় দেশে স্থায়ী এবং শক্তিশালী সরকারের প্রয়োজন। গত পাঁচ বছর দেশের সরকার যে উন্নয়ন মূলক কাজ করেছে তাকে মনে করেই ভোটাররা বিজেপিকে সমর্থন করবে বলে মনে করেন সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রকের এই মন্ত্রী। বিরোধী দলগুলিকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হলে দেখা যাবে বেশিরভাগ দল নিজেদের কমিশন প্রদত্ত স্বীকৃতিটুকুও ধরে রাখতে পারবে না।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিকৃত ছবি শেয়ার, গ্রেফতার বিজেপির মহিলা কর্মী
এর পাশাপাশি রাজ্যে এসে তৃণমূলকেও বাক্যবাণে বিদ্ধ করেন মোদী মন্ত্রিসভার এই সদস্য। তাঁর অভিযোগ সুষ্ঠূ ভাবে ভোট করতে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল। রাজ্য প্রশাসনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। ষষ্ঠা দফার ভোটে গোলমালের অভিযোগ তুলে রবিবার দুপুরে কলকাতায় নির্বাচন কমিশনের অফিসে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করে বিজেপি। সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন নকভি। তাছাড়া দলের কেন্দ্রীয় সম্পাদক রাহুল সিনহা থেকে শুরু করে রাজ্য বিজেপির দুই সাধারণ সম্পাদক জয়প্রকাশ মজুমদার এবং শিশির বাজোরিয়াও যান কমিশনের দপ্তরে। সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন নকভিও।