This Article is From Apr 04, 2019

জনসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন জয়াপ্রদা

অভিনেতা তথা রাজনীতিবিদ জয়াপ্রদা (Jaya Prada) উত্তরপ্রদেশের রামপুরের একটি জনসভায় বক্তৃতা দিতে এসে বুধবার কান্নায় ভেঙে পড়লেন।

জনসভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন জয়াপ্রদা

আজম খানের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন জয়াপ্রদা

রামপুর:

অভিনেতা তথা রাজনীতিবিদ জয়াপ্রদা (Jaya Prada) উত্তরপ্রদেশের রামপুরের একটি জনসভায় বক্তৃতা দিতে এসে বুধবার কান্নায় ভেঙে পড়লেন। এই বছরের লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha election) রামপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি (BJP) প্রার্থী হিসাবে ভোটে দাঁড়িয়েছেন জয়াপ্রদা। তিনি কান্নায় ভেঙে পড়ে বলেন যে, তাঁর পুরনো দল সমাজবাদী পার্টির নেতা আজম খান নানাভাবে রামপুর ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য তাঁর ওপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন। জনসভার মঞ্চ থেকে এই কথা তিনি বলার পর বিজেপি সমর্থক-কর্মীরা স্লোগান দিতে থাকেন, “জয়াপ্রদাজি সংঘর্ষ করো, হাম আপকো সাথ হ্যায় (জয়াপ্রদাজি, আপনি লড়ে যান। আমরা আপনার সঙ্গে আছি)”।

মমতাকে ‘স্পিড ব্রেকার দিদি' বলে কটাক্ষ করলেন মোদী, যা বলার সভায় বলব: মুখ্যমন্ত্রী

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল এবং ২০০৯ সালে সমাজবাদী পার্টির প্রার্থী হিসেবে এই রামপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকেই ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন জয়াপ্রদা। দু'বারই জেতেন তিনি। ২০১০ সালে সমাজবাদী পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে। ২০১৪ সালের লোকসভায় রাজস্থানের বিজনোর কেন্দ্র থেকে রাষ্ট্রীয় লোক দলের হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, হেরে যান। এবারে ফের জয়াপ্রদা দাঁড়াচ্ছেন তাঁর পুরনো কেন্দ্র থেকে।

তাঁর একসময়ের সতীর্থ আজম খান, যিনি ২০০৪ সালে জয়াপ্রদার হয়ে প্রচারও করেছিলেন, দেড় দশক পেরিয়ে যাওয়ার পর সেই আজম খানই এখন জয়াপ্রদার অন্যতম বড় ‘রাজনৈতিক শত্রু'।

জয়াপ্রদার দাবি, তিনি রামপুর এবং সক্রিয় রাজনীতি ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন, তার কারণ, তাঁর ওপর অ্যাসিড আক্রমণ করার চেষ্টা হয়েছিল।  

.