Lok Sabha Elections 2019: বিরোধী জোট থেকে বাদ পড়ায় বামেদের তোপের মুখে পড়েছে আরজেডি ও কংগ্রেস। বিরোধী জোট থেকে বাদ পড়ায় বামেদের তোপের মুখে পড়েছে আরজেডি ও কংগ্রেস। বিরোধী জোট থেকে বাদ পড়ায় বামেদের তোপের মুখে পড়েছে আরজেডি ও কংগ্রেস।
হাইলাইটস
- বেগুসরাই কেন্দ্র থেকে সিপিআইয়ের হয়ে ভোটে লড়বেন কানহাইয়া কুমার
- কানহাইয়াকে ছাড়াই বিহারের বিজেপি বিরোধী জোটের ঘোষণা হয়ে গিয়েছে
- এমতাবস্থায় শনিবার কানহাইয়ার প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আনা হয়
পাটনা: লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2019) বিহারের বেগুসরাই কেন্দ্র থেকে সিপিআইয়ের হয়ে ভোটে লড়বেন কানহাইয়া কুমার (Kanhaiya kumar) । জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (JNU) এই প্রাক্তন ছাত্র সভাপতির ভোটে লড়া নিয়ে জল্পনা চলছিল অনেক দিন ধরে। শেষমেশ তাঁর ভোট- রাজনীতি প্রবেশের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হয়ে গেল। কানহাইয়াকে ছাড়াই বিহারের বিজেপি বিরোধী জোটের (Anti BJP Coalition) ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। এমতাবস্থায় শনিবার কানহাইয়ার প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আনা হয়। অন্য বাম দল গুলিও কানহাইয়াকে সমর্থন করছে। কানহাইয়াকে বিহারের মহাজোটে জায়গা দেওয়া হবে বলে চর্চা চলছিল। কিন্তু দেখা গেল আরজেডি- কংগ্রেসের জোটে জায়গা হয়নি সিপিএম এবং সিপিআইয়ের। এই বেগুসরাই কেন্দ্র থেকে ভোটে লড়ছেন আরজেডির প্রার্থী।
লোকসভা ভোটে দলত্যাগীদের উপরেই ভরসা রাখছে তৃণমূল- বিজেপি
বিরোধী জোট থেকে বাদ পড়ায় বামেদের তোপের মুখে পড়েছে আরজেডি ও কংগ্রেস। বাম শিবির (Left Camp) বলছে বাস্তব পরিস্থিতিকে অস্বীকার করে জোট করা হয়েছে। তবে রাজনৈতিক মহলের একাংশ বলছে বেগুসরাই কেন্দ্রের যা পরিস্থিতি তাতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের কাউকে প্রার্থী করা অনেক নিরাপদ। আর তাই আরজেডি চাইছে তানভির হুসেনকে প্রার্থী করতে। ২০১৪ সালে অবশ্য এই কেন্দ্র থেকেই লড়ে প্রায় ৬০ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন তিনি। তার আগের মানে ২০০৯ সালের ভোটে এখান থেকে জিতে সংসদে গিয়েছিলেন জেডিইউ-র নেতা মোনাজির হাসান। তাছাড়া আরজেডি মনে করে বেগুসরাই কেন্দ্র থেকে কানহাইয়ার সফল হওয়ার সম্ভবনা খুব বেশি নেই। তাঁর উল্টোদিকে আছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। বিহারের রাজনীতিতে জাতিগত সমীকরণ সবসময় বড় ভূমিকা নিয়ে থাকে। আর সেদিক থেকেও কাণহাইয়া বিজেপির প্রভাবশালী নেতার থেকে পিছিয়ে আছেন বলে মনে করছে আরজেডি। বিহার থেকে লোকসভায় মোট ৪০ জন সাংসদ নির্বাচিত হন। এবার দেশে সাত দফায় ভোট হচ্ছে। সাত দিন-ই ভোট হবে বিহারে। উত্তরপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গেও সাত দিন ধরে চলবে ভোট পর্ব।এই তিনটি ছাড়া দেশের অন্য কোনও রাজ্যে সাত দফায় ভোট নেওয়া হচ্ছে না।