This Article is From Apr 09, 2019

মোদীর কাজকর্ম দেখলে আত্মহত্যা করতেন হিটলারঃ মমতা

হাতে আর মাত্র ৪৮ ঘণ্টা। তারপরই সপ্তদশ  লোকসভা  নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2019) ঢাকে কাঠি পড়বে। প্রথম দফার ভোট (First Phase Polling) শুরুর আগে  রাজনৈতিক  মহলের উত্তাপ বেড়েই চলেছে।

মোদীর কাজকর্ম দেখলে আত্মহত্যা করতেন হিটলারঃ মমতা

প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সমস্ত ফ্যাসিবাদী শাসকদের  রাজা দাবি মমতার।

হাইলাইটস

  • মোদীর কাজকর্ম দেখলে হিটলার আত্মহত্যা করতেনঃ মমতা
  • ভোট শুরুর আগে রাজনৈতিক মহলের উত্তাপ বেড়েই চলেছে
  • একে অপরকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করে চলেছেন রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা
রায়গঞ্জ:

হাতে আর মাত্র ৪৮ ঘণ্টা। তারপরই সপ্তদশ  লোকসভা  নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2019) ঢাকে কাঠি পড়বে। প্রথম দফার ভোট (First Phase Polling) শুরুর আগে  রাজনৈতিক  মহলের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। একে অপরকে কড়া  ভাষায় আক্রমণ করে চলেছেন রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে (PM Modi) সমানে নিশানা  করে চলেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM  Mamata Bannerjee)। পাল্টা দিচ্ছেন মোদী। এবার মমতা বললেন মোদীর কাজকর্ম  দেখলে আত্মহত্যা  হিটলার  করতেন। গণহত্যা এবং মানুষে মানুষে বিভাজনের রাজনীতিকে মোদীর রাজনৈতিক হাতিয়ার বলে দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী বলেন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সমস্ত ফ্যাসিবাদী শাসকদের  রাজা (King Of Fascists )।     

পাকিস্তানের এমন অবস্থা করতে হবে যাতে ভারতের বিরুদ্ধে না যেতে পারেঃ উদ্ধব                                         

রায়গঞ্জের নির্বাচনী জনসভা থেকে মঙ্গলবার তিনি আরও বলেন, বিরোধীদের দমন করতে কেন্দ্রীয় সংস্থার অপপ্রয়োগ করছে  বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকেন। নিজের নামে ছবি তৈরি করেন। মনে রাখতে হবে এই লোকটাই গুজরাটে  দাঙ্গা  (Gujrat Riot) লাগিয়েছিল। সেকথা  কেউ ভুলে  যায়নি।

এনআরসি নিয়ে আরও একবার সরব হয়ে   মমতা বলেন, বাংলায় এসব করবে বলছে। করুক না কী হয়  তারপর। প্রথম  দিন থেকেই মমতা বলে আসছেন বাংলায় এনআরসি করতে দেওয়া হবে না।   

রাজ্যে এসে শিলিগুড়ি সভা  থেকে  মমতাকে ‘স্পিড ব্রেকার' বলে কটাক্ষ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র  । তিনি বলেন, এত বড় ভিড় না  দেখলে বুঝতেই পারতাম না দিদির  নৌকৌ ডুবতে চলেছে। আপনাদের ভালবাসা আছে  বলেই চৌকিদার  (Chowkidar) টক্কর নিতে পারে। গোটা দেশের মতো গতিতে বাংলায় কাজ হয়নি। পশ্চিমববঙ্গে স্পিড ব্রেকার আছে। লোকে তাঁকে দিদি বলে। দিদি গরিবের কথা ভাবেন না। রাজনীতি করেন। গরিবকে গরিব রাখাই ওদের লক্ষ্য। গরিবের যাতে ভাল না হয় সেটা দেখেন। গরিবের ভাল হলে ওদের রাজনীতি শেষ। চিটফান্ড কাণ্ডে দিদির  মন্ত্রী বিধায়করা গরিবদের সর্বশান্ত করেছেন। নিজের সঙ্গীদের নিয়ে গরিবকে সর্বশান্ত করেছেন মমতা। এরপর কোচবিহাররের সভা থেকেও চিটফান্ড প্রসঙ্গে সরব হন তিনি। পাল্টা নাম না করে মুকুল রায়কে জড়িয়ে মোদীকে নিশানা করেছেন মমতা।   

.