This Article is From Apr 05, 2019

খোদ কলকাতার রাস্তায় মমতার নাম লেখা হল চিনা ভাষায়

এই শহরে এক সময় স্লোগান উঠত চিনের চেয়ারম্যান আমার চেয়ারম্যান। সেই কলকাতার রাস্তায় এবার চিনা ভাষায় লেখা হল  তৃণমূল  সুপ্রিমোর নাম!

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

কয়েকশো বছর আগে থেকেই কলকাতায় চিন থেকে আসা মানুষরা বসবাস শুরু করেন।

Highlights

  • এই শহরে এক সময় স্লোগান উঠত চিনের চেয়ারম্যান আমার চেয়ারম্যান
  • সেই কলকাতার রাস্তায় এবার চিনা ভাষায় লেখা হল তৃণমূল সুপ্রিমোর নাম
  • তাঁর দলের নাম থেকে শুরু করে প্রতীক সবই স্থান পেয়েছে চায়না টাউনে
কলকাতা:

এই শহরে এক সময় স্লোগান উঠত চিনের চেয়ারম্যান আমার চেয়ারম্যান। সেই কলকাতার রাস্তায় এবার চিনা ভাষায় লেখা হল  তৃণমূল  সুপ্রিমোর নাম! শুধু নেত্রী কেন তাঁর দলের নাম থেকে শুরু করে  প্রতীক সবই স্থান পেয়েছে  চায়না টাউনে। আরও লেখা হয়েছে  ভারতবাসীর ব্যাঙ্কে রাখা টাকা  লুঠ করে দেশ ছেড়েছেন যাঁরা তাঁদের সাহায্য করেছে  বিজেপি। মানে  গোটা শহর বা বাংলায় যেভাবে প্রচার হচ্ছে  এখানেও তাই হচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনের (Lok Sabha Elections 2019) সময় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী (CM) এবং তাঁর দল ও প্রার্থীদের (Candidate) নাম  শহরের রাস্তায়  লেখা হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু জায়গাটার নাম চায়না টাউন বলেই এত আলোচনা। এ রাজ্য বিশেষ করে কলকাতার সঙ্গে চিনের সম্পর্ক অনেক দিনের। বাম রাজনীতির রমরমা থেকে শুরু করে নানা কারণে ভারতের অন্য শহরের থেকে কলকাতা এ ব্যাপারে একটু আলাদা। কিন্তু অতীতে কলকাতার চায়না  টাউনের বাসিন্দারা রাজনীতি নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। ভোট  রাজনীতি নিয়ে কোনও কালেই মাথা ঘামাননি। এবার সেটাই হচ্ছে।  

মোদীর স্পিড ব্রেকার দিদি মন্তব্যের পালটা দিতে তৃণমূলের হাতিয়ার এই তিনটি শব্দ

কয়েকশো বছর আগে থেকেই কলকাতায় চিন থেকে আসা মানুষরা বসবাস শুরু করেন। একটা সময় এরকম প্রায় ২০ হাজার মানুষ বসবাস করতেন  তিলোত্তমায়। এখন সেই সংখ্যা পড়তির দিকে। হাজার পাঁচেক মানুষের মধ্যে নির্বাচনী পক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন হাজার দুয়েক মানুষ। চায়না টাউন জায়গাটা দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে। এখান থেকে তৃণমূলের  হয়ে  ভোটে লড়ছেন মালা রায়। সিপিএম থেকে  শুরু বিজেপি এবং কংগ্রেসও প্রার্থী দিয়েছে। কিনতি চায়না টাউনের তৃণমূলের হয়েই প্রচার হচ্ছে। স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর ফৈয়জ আহমেদ খান সংবাদ সংস্থা  পিটিআইকে বলেছেন এখন উন্নয়নের  কাজ হচ্ছে। এখানকার মানুষদেরও আমবা বোঝাতে পেরেছি  ভোট প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া জরুরি। তৃণমূল  প্রার্থীও বললেন এখান থেকে ভোট পাব। সেটা আমায় জিততে  সাহায্য  করবে।  চায়না টাউনের প্রবীণ বাসিন্দারা অঙ্কটা মেলাতে পারছেন না। কিন্তু পরিবর্তন যে হয়েছে তা মেনে নিচ্ছেন তাঁরাও।

Advertisement

(সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের তথ্য সংযোজিত হয়েছে )



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement