தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Apr 02, 2019

পৃথক প্রধানমন্ত্রী চাইলেন ওমর, সহযোগীর কথার ব্যাখ্যা দিক কংগ্রেস: মোদী

Lok Sabha Elections 2019: কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi) বলেন নিজের সহযোগী কী বলছেন তার ব্যাখ্যা  দিক কংগ্রেস

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Lok Sabha Elections 2019: প্রধানমন্ত্রীর আক্রমণ শেষে  টুইট করে  আরও একবার  প্রতিক্রিয়া দেন  ওমর

Highlights

  • দক্ষিণ কাশ্মীরের বারামুল্লায় নির্বাচনী জনসভা করেন ওমর
  • বিজেপির মিডিয়া সেল আমার ভাষণ প্রচার করেছে বলে ওদের ধন্যবাদ
  • হোয়াটস অ্যাপেও আমার বক্তব্য ছড়িয়ে দিয়েছে ওরা
নিউ দিল্লি :

কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী (Ex CM Of Jammu And Kahmir) ওমর আব্দুল্লার মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক বড় আকার  ধারণ করেছে। ন্যাশানাল কনফারেন্সের নেতা বলেছেন, এমন একটা দিন আসতে চলেছে যেদিন কাশ্মীরের নিজস্ব প্রধানমন্ত্রী (PM) এবং রাষ্ট্রপতি (President) থাকবেন। কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi) বলেন নিজের সহযোগী কী বলছেন তার ব্যাখ্যা  দিক কংগ্রেস। ওমরের নাম উল্লেখ না  করে মোদী বলেন, একজন চান ১৯৫৩ সালের আগের পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনা হোক। মানে এমন একটা সময় তিনি ফেরাতে চান যেখানে দুজন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। একজন গোটা দেশের আরেকজন শুধু কাশ্মীরের। তাদের সহযোগী কোন ভাষায় কথা বলছেন তার ব্যাখ্যা কংগ্রেসের দেওয়া  উচিত।  হায়দ্রাবাদের সভা থেকে সোমবার এই  ভাষাতেই আক্রমণ শানালেন মোদী।

রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক তৃণমূলের এজেন্ট: মুকুল

 এই বিতর্কের শুরু সোমবারই। দক্ষিণ কাশ্মীরের বারামুল্লায় নির্বাচনী জনসভা করেন ওমর। সেখানে তিনি দাবি করেন, যাঁরা সংবিধানের ৩৫ এ ধারা বিলুপ্ত কররা ভয় দেখাচ্ছেন তাঁদের মনে রাখা উচিত এরকম কিছু হলে কাশ্মীর নিজের প্রধানমন্ত্রীর খুঁজে নেবে। কাশ্মীর যখন ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয় তখন নিজের স্বতন্ত্র পরিচয় রক্ষার কথা বলে। সংবিধানের ৩৫ এ ধারায় সেই কথাই বলা আছে। 

Advertisement

প্রধানমন্ত্রীর আক্রমণ শেষে  টুইট করে  আরও একবার  প্রতিক্রিয়া দেন  ওমর।  তিনি লেখেন, প্রধানমন্ত্রী  যে আমার বক্তব্য  মন দিয়ে শুনেছেন সেটা ভেবে ভাল লাগছে। বিজেপির মিডিয়া সেল আমার ভাষণ প্রচার করেছে বলে ওদের ধন্যবাদ। হোয়াটস অ্যাপেও আমার বক্তব্য ছড়িয়ে দিয়েছে  ওরা। আমার চেয়ে অনেক বেশি মানুষের কাছে  পৌঁছে যাওয়ার ক্ষমতা আছে ওদের। তবে কংগ্রেস সহ অন্য দল গুলিকে নিজের মন্তব্যের সঙ্গে  জড়িয়ে না পড়ার পরামর্শ দিয়েছেন ওমর। এই ৩৫ এ ধারা নিয়ে বিতর্ক চলছেই। বিজেপি এই ধারার অবলুপ্তি চায়। উপত্যকার  সমস্ত রাজনৈতিক দল আবার কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করে নেওয়ার বিপক্ষে।  বিষয়টি আপাতত সুপ্রিম কোর্টের বিচারাধীন। অন্যদিকে  কিছুদিন আগে নিজের ব্লগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি দাবি করেন, এই ৩৫ এ ধারাটিকে কিছুটা আচমকাই সংবিধানে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল।              

Advertisement
Advertisement