This Article is From Jan 23, 2019

কথা শুনে মনে হচ্ছে বিজেপি ভয় পেয়েছে, অমিতের সভা সম্পর্কে মত তৃণমূলের

মালদার সভা থেকে একাধিক বিষয় উল্লেখ করে তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেছেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। কখনও বলেছেন কেন্দ্রের স্বাস্থ্য প্রকল্পে বাধা  দিচ্ছে  তৃণমূল।

কথা শুনে মনে হচ্ছে  বিজেপি ভয় পেয়েছে, অমিতের সভা সম্পর্কে মত তৃণমূলের

মালদার সভা থেকে একাধিক বিষয় উল্লেখ করে তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেছেন বিজেপি সভাপতি

কলকাতা:

মালদার সভা থেকে একাধিক বিষয় উল্লেখ করে তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ করেছেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। কখনও বলেছেন কেন্দ্রের স্বাস্থ্য প্রকল্পে বাধা  দিচ্ছে  তৃণমূল। কখনও আবার বলেছেন বাংলায় তৃণমূলের আমলে গণতন্ত্র শেষ হয়ে গিয়েছে। আবার কখনও এনেছেন সিন্ডিকেট রাজের অভিযোগ। পাল্টা বিজেপি সভাপতিকে  একহাত  নিয়েছে তৃণমূল। রাজ্যের শাসক দল বলেছে অমিতের আক্রমণে তথ্য ছিল না। তাছাড়া  কেন্দ্রীয় সরকারের মেয়াদ ফুরিয়ে এসেছে বলে বিজেপি ভয় পেয়েছে – এমন দাবিও করা হয়েছে  তৃণমূলের তরফে। দলের জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক'ও ব্রায়েন থেকে  শুরু করে একাধিক নেতাকে  প্রায় এই ভাষাতেই আক্রমণ শানাতে শোনা গিয়েছে।                                                                   

গণতন্ত্রকে হত্যা করছে তৃণমূল, মালদায় বললেন অমিত শাহ,লোকসভায় ২৩ আসনের জেতার লক্ষ্যমাত্রা

 তৃণমূলের রাজ্যসভার এই সাংসদ বলেন,  বিজেপি সভাপতির ভাষণ শুনেই ওঁর এবং ওঁর দলের সামগ্রিক  মনোভাব স্পষ্ট হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে বলে বিজেপি ভয় পেয়েছে। বিজেপি রাজনৈতিক ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে বলেই এমন কথা বলছে যাঁর মধ্যে তথ্য কম। আর সেগুলি নিম্নরুচির পরিচায়কও বটে। বিজেপি বাংলা বা ভারতের সংস্কৃতি বোঝে না। লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় শূন্য হওয়ার দিকে এগিয়ে চলেছে ওরা। কেউ কেউ বলছে  ওরা মরিয়া হয়ে  উঠেছে  আবার কেউ কেউ বলছে  ওরা উন্মাদ হয়ে  গিয়েছে।

ডেরেক আক্রমণ করার আগেই সুর চড়িয়ে গিয়েছিলেন অমিত।  তাঁকে  বলতে শোনা যায়  "২০১৯ সালের ভোট বাংলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই নির্বাচন ঠিক করবে  খুনি তৃণমূল বাংলায় থাকবে  কিনা । বিজেপিকে  রাজনীতি করতে না  দেওয়া সরকার থাকবে কিনা। দুর্গাপুজো সরস্বতী পুজো করতে না দেওয়া  সরকার থাকবে কিনা। এই নির্বাচন তৃণমূলকে সন্ত্রাস মুক্ত করার ভোট"।    

 

.