This Article is From Apr 17, 2019

কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঝাঁটা হাতে তাড়া করতে বললেন তৃণমূল বিধায়ক

কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঝাঁটা হাতে তাড়া করতে বললেন তৃণমূল বিধায়ক রত্নাঘোষ কর (TMC MLA ) । চাকদার এই বিধায়ক বলেন, যুদ্ধে অন্যায় বলে কিছু হয় না।

কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঝাঁটা হাতে তাড়া করতে বললেন তৃণমূল বিধায়ক

 শাসক দলের বিধায়কের এই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।

হাইলাইটস

  • বাহিনীকে ঝাঁটা হাতে তাড়া করতে বললেন তৃণমূল বিধায়ক রত্নাঘোষ কর
  • চাকদার এই বিধায়ক বলেন, যুদ্ধে অন্যায় বলে কিছু হয় না
  • বিধায়কের এই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে
কলকাতা:

কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঝাঁটা হাতে তাড়া করতে বললেন তৃণমূল বিধায়ক রত্নাঘোষ কর (TMC MLA ) । চাকদার এই বিধায়ক বলেন, যুদ্ধে অন্যায় বলে কিছু হয় না। যুদ্ধ জিততে গেলে কোনও কিছু কেই অন্যায় ভাবা উচিত নয়। আমি প্রত্যেকটা বুথে যাব। আমরা কেন্দ্রীয় বাহিনী কে পরোয়া করবো না। বাহিনী বাড়াবাড়ি করলে আমি দলের মহিলা সদস্যদের অনুরোধ করবো হাতে ঝাঁটা তুলুন এবং ওদের তাড়া করে এলাকা ছাড়া করুন।  শাসক দলের বিধায়কের এই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে কেউ যদি যুদ্ধে জিততে চায় তাহলে তার কাছে  কোনওটাই ন্যায় বা অন্যায় হয় না। গণতান্ত্রিক বাম গণতান্ত্রিক বলেও কিছু হয় না। আমি বিধানসভা নির্বাচনে দেখেছি কেন্দ্রীয় বাহিনী কিভাবে আমাদের কর্মীদের মারধর করেছে। এবার আমরা আরও বড় চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড়িয়ে আছি কিন্তু ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই।
নোটবন্দির পর এ পর্যন্ত বেকার হয়েছেন প্রায় ৫০ লক্ষ পুরুষঃ রিপোর্ট

আর কয়েক ঘণ্টা বাদে রাজ্যের তিনটি লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন হবে। দার্জিলিং জলপাইগুড়ি এবং রায়গঞ্জ কার দখলে থাকবে তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই কেন্দ্রে দলীয় প্রার্থীদের জন্য প্রচার করে গিয়েছেন  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ।  পাশাপশি তৃণমূল প্রার্থীদের জন্য প্রচার করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

 গত সপ্তাহে রাজ্য বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয় অভিযোগ করেন, তৃণমূল কর্মীরা গত কয়েকটি নির্বাচনে  লাগামহীন সন্ত্রাস চালিয়েছে। নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত আধিকারিকদেরও মারধর করা হয়েছে। এমতাবস্থায় রাজ্যের প্রতিটি বুথে সিসিটিভি বসাতে হবে এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে। তা না হলে সুষ্ঠু ভাবে ভোট হতে পারে না। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় আমরা একই দাবি করেছিলাম কিন্তু সে কথায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন গুরুত্ব দেয়নি। আর তার ফল কী হয়েছিল সেটা আমরা দেখেছি। এবার যাতে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় তা নিশ্চিত করতেই আমরা কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছি।

.