This Article is From May 12, 2019

জঙ্গিদের খতম করতে আমার সেনারা কমিশনের অনুমতির অপেক্ষায় থাকবে নাকি? মোদী

জঙ্গিহানা (Pulwama Attak) এবং তারপর ভারতীয় বায়ু সেনা বাহিনীর (Indian Air Force ) হামলা প্রসঙ্গে মন্তব্য করে এর আগেই বিতর্কে জড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi)।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

বিজেপির আরও কয়েকজন নেতা এ ধরনের মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন।

Highlights

  • বিজেপির আরও কয়েকজন নেতা এ ধরনের মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন
  • তালিকায় রয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ
  • প্রধানমন্ত্রী আগে এই অভিযোগ উঠলে ক্লিনচিট দিয়েছিল কমিশন
কুশিনগর, উত্তরপ্রদেশ :

জঙ্গিহানা (Pulwama Attak) এবং তারপর ভারতীয় বায়ু সেনা বাহিনীর (Indian Air Force ) হামলা প্রসঙ্গে মন্তব্য করে এর আগেই বিতর্কে জড়িয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Modi)। আরও একবার নির্বাচনী ভাষণে সেনাবাহিনীর প্রসঙ্গ টেনে আনলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জঙ্গিদের খতম করতে কমিশন (Election Commission) কবে অনুমতি দেবে তার জন্য অপেক্ষা করা সেনাবাহিনীর (Arm Forces) কাজ নয়। প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশের সভা থেকে যেদিন এই মন্তব্য করছেন সেদিনই কাশ্মীরে ২ জঙ্গিকে নিকেশ করেছে ভারতীয় সেনা (Indian Security Forces) । জম্মুতে এই লোকসভা নির্বাচনে (General Elections 2019) ভোট পর্ব মিটে গেলেও দেশজুড়ে এদিন ভোট হয়েছে। মোট ৫৯ টি কেন্দ্রে ভোট দিয়েছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ভোটাররা। এরই মাঝে প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্য প্রকাশ্যে এল।  

হিমাচলে হেলিকপ্টার বিভ্রাট! নিজে নেমে এসে কী করলেন রাহুল গান্ধী?

মোদীর কথায়, ‘জঙ্গিরা সেনা জওয়ানদের সামনে বন্দুক এবং বোমা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এমতাবস্থায় আমার জওয়ানরা গুলি চালাবে কিনা সেটা ইলেকশন কমিশনকে জিজ্ঞেস করবে? আমি আসার পর থেকেই প্রতি দু-তিন দিন অন্তর অন্তর কাশ্মীরে জঙ্গিদের সাফাই অভিযান শুরু হয়। এই ব্যাপারটাকে আমি সাফাই অভিযান বলেই মনে করি।

Advertisement

কাশ্মীরে রবিবার অভিযান করে নিরাপত্তা বাহিনী। সোপিয়ান  জেলার হিন্দসীতাপুরে কয়েকজন জঙ্গি লুকিয়ে আছে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান নিরাপত্তা বাহিনী আধিকারিকরা। তখনই মৃত্যু হয় দুই জঙ্গির। তবে এই ঘটনা নিয়ে কোনও বিরোধী দলের তরফে কোনও রকম প্রতিক্রিয়া দেওয়া হয়নি।

উত্তেজনার আবহে শুরু হল ভোট, ঝাড়গ্রামে বিজেপি কর্মীর মৃত্যু

Advertisement

প্রধানমন্ত্রী ছাড়া বিজেপির আরও কয়েকজন নেতা এ ধরনের মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন। তালিকায় রয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। একটি জনসভা থেকে তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছিল মোদীজির সেনা জঙ্গিদের বাড়িতে গিয়ে তাদেরকে মেরে এসেছে। আর কংগ্রেসের সময় এসব কিছুই হত। এমন কথা বলায় সমালোচিত হন তিনি। নির্বাচন কমিশনে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। এবারে ভোট প্রক্রিয়া শুরুর আগেই কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক কোনও বিষয়কে প্রচারের অঙ্গ করা যাবে না। কিন্তু অভিযোগ বারবার তা লঙ্ঘন করা হয়েছে। খোদ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধেও অভিযোগ উঠেছিল। তবে তাঁকে ক্লিনচিট দিয়েছে কমিশন।

Advertisement