This Article is From May 16, 2019

Lok Sabha Polls 2019: আদর্শ আচরণ বিধি এখন মোদী কোড অফ মিস কনডাক্টে পরিণত হয়েছে দাবি বিরোধীদের

Lok sabha Elections2019; একেবারে শেষ পর্যায়ের ভোটের দুদিন আগে পরিস্থিতিতে এসেছে  নাটকীয় বদল। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে  তারা ৩২৪ ধারার প্রযোগ করছে।

Lok Sabha Polls 2019: আদর্শ আচরণ বিধি এখন মোদী কোড অফ মিস কনডাক্টে পরিণত হয়েছে দাবি বিরোধীদের

Lok sabha Elections 2019: প্রচারের সময় কমানো নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করল কংগ্রেস।

নিউ দিল্লি:

লোকসভা নির্বাচনের  (General Elections2019 ) একেবারে শেষ পর্যায়ের ভোটের দুদিন আগে পরিস্থিতিতে এসেছে  নাটকীয় বদল। নির্বাচন কমিশন (Election Commission) জানিয়েছে  তারা ৩২৪ ধারার প্রযোগ করছে। নির্বাচনের প্রচারও একদিন আগেই শেষ করতে হবে  রাজনৈতিক দলগুলিকে। কমিশনের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বিরোধী দলগুলির দাবি  বোঝাই যাচ্ছে  তারা বিজেপির কাছে  আত্ম সমর্পণ করেছে। উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএসপি নেত্রী মায়াবতী পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন।

তৃণমূলের আমলে পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্র গুণ্ডাতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়েছেঃ বিজেপি

তিনি বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ মমতাকে আড়াল থেকে বেছে বেছে আক্রমণ করছেন। একজন প্রধানমন্ত্রীর কাছে  এই ব্যবহার প্রত্যাশিত নয়। কমিশন আজ রাত দশটা থেকে প্রচারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। কেন? প্রচার আগে শেষ  করতে হলে সকাল থেকেই করা যেতে পারত। কিন্তু হল না। কেন? দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর দুটি সভা আছে  বলেই কি, কমিশন এমন সিদ্ধান্ত নিল? এটা অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত। কমিশন চাপের মুখে কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে।          

বৃহস্পতিবার শেষ করতে হবে শেষ দফার ভোটপ্রচার: নির্বাচন কমিশন                                              
সন্ত্রাসের জন্য প্রাচারের সময় কমানো নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সমালোচনা করল কংগ্রেস। দলের প্রধান মুখপাত্র রণদীপ সুরজেওয়ালা বলেন, আজ ভারতীয় গণতন্ত্রের জন্য কালো দিন। পশ্চিমবঙ্গের জন্য কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা সংবিধানের রীতিনীতির বিরোধী। তিনি বলেন, কমিশন নিজের নিরপেক্ষতা পরিত্যাগ করেছে। তাই শুধু কয়েকটি বিশেষ  ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিচ্ছে। কংগ্রেসও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর  বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিল। কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেয়নি। প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহর বিরুদ্ধে আমরা ১১টি অভিযোগ করেছি। কিন্ত কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উল্টে ১৬ তারিখ আর কেউ সভার অনুমতি পাচ্ছেন না কিন্তু প্রধানমন্ত্রীকে দেওয়া হচ্ছে। এক সময় নির্বাচন কমিশন দেশের একটি নিরপেক্ষ সংস্থা ছিল। তার এই অবস্থান বদল লজ্জা জনক। এমসিসি মানে মডেল কোড অফ কনডাক্ট নয় মোদী কোড অফ কনডাক্ট।        

.