This Article is From May 02, 2019

Elections 2019: সোমবারের মধ্যে মোদীর বিরুদ্ধে অভিযোগের ফয়সালা

Elections 2019: কংগ্রেসের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি সভাপতির বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নিতে দেরী করছে কমিশন (Election Commission)

Elections 2019: সোমবারের মধ্যে মোদীর বিরুদ্ধে অভিযোগের ফয়সালা

অমিত শাহ, এবং প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিরুদ্ধে আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ কংগ্রেসের(পিটিআই)

নিউ দিল্লি:

বিজেপি সভাপতি(BJP chief)অমিত শাহ (Amit Shah)এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে(Narendra Modi)নিয়ে কংগ্রেসের অভিযোগের প্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনকে সোমবারের মধ্যে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট।নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে পদক্ষেপ করতে কমিশন দেরী করছে বলে অভিযোগ করেছিল কংগ্রেস। শীর্ষ আদালতে কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, দুটি অভিযোগই দেখা হয়েছে তাদের তরফে, এবং বুধবারের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে তারা। বৃহস্পতিবারের মধ্যে আদালতে রিপোর্ট দিতে পারবে বলে জানিয়েছে কমিশন, এমনটাই খবর। যদিও অতিরিক্ত সময় দেয় নি প্রধানবিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের বেঞ্চ।

কংগ্রেসের তরফে অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং অমিত শাহের বিরুদ্ধে মোট ১১টি অভিযোগ জমা পড়লেও মাত্র দুটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে কমিশন। দুটিতেই প্রধানমন্ত্রীকে ক্লিনচিট দেওয়া হয়েছে। এমনকী, এইগুলিতেও কংগ্রেস কোনও কারণগত নির্দেশ পায় নি বলে আদালতে সওয়াল করেন অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি।

কমিশন আদালতে বলে, পুরো বিষয়টি দেখে তারপর ব্যবস্থা নেওয়া এবং সেই সময় ভোট থাকায় আরও সময় প্রয়োজন। যদিও তাতে রাজি হয় নি শীর্ষ আদালত।

গত মাসে শুনানিতে কমিশনকে ভর্ৎসনা করে সুপ্রিম কোর্ট। কমিশনের তরফে দাবি করা হয়, ঘৃণার বাক্য ছড়ানোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তারা ক্ষমতাহীন এবং দন্তহীন। কমিশন, তাদের ক্ষমতা সম্পর্কে অবগত কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে সুপ্রিম কোর্ট।

তারপরেই বেশ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে আদর্শ আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তাঁদের নিষিদ্ধ করেছে কমিশন। কংগ্রেসের দায়ের করা প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিরুদ্ধে আদর্শ আচণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগের দুটিতে ক্লিনচিট দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

শীর্ষ আদালতে আবেদনে কংগ্রেসের তরফে সুস্মিতা দেব অভিযোগ করেন, ভোটারদের মেরুকরণ করতে ঘৃণার বাক্য ছড়াচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং অমিত শাহ। পাশাপাশি তাঁর আরও অভিযোগ, নির্বাচন  কমিশনের বিধি নিষেধ থাকা সত্ত্বেও জনসভায় বাহিনীর কাজের কথা তুলে ধরা হচ্ছে।

.