Read in English
This Article is From Apr 19, 2019

বিজেপির সমালোচকদের ৪ ঘণ্টার মধ্যে বুঝে নেওয়া হবে দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

জনসভায় তাঁকে বলতে শোনা গেল বিজেপি কর্মীদের দিকে কেউ যদি আঙ্গুল তোলে, আমি কথা দিচ্ছি চার ঘন্টার পর সে আঙ্গুল অক্ষত থাকবে না।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া ,

এবারও উত্তর প্রদেশের গাজীপুর লোকসভা থেকে প্রার্থী হয়েছেন তিনি।

Highlights

  • সমালোচকদের ৪ ঘণ্টার মধ্যে বুঝে নেওয়া হবে বলে জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
  • কারও হিম্মত হবে না বিজেপি কর্মীদের দিকে চোখ তুলে তাকানোর:মন্ত্রী
  • মনোজ সিনহা যোগাযোগ এবংরেলওয়ের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজিপুর:

বিজেপির সমালোচকদের ৪ ঘণ্টার মধ্যে  বুঝে নেওয়া হবে বলে জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনোজ সিনহা। একটি নির্বাচনী জনসভায় তাঁকে বলতে শোনা গেল বিজেপি কর্মীদের দিকে কেউ যদি আঙ্গুল তোলে, আমি কথা দিচ্ছি চার ঘন্টার পর সে আঙ্গুল অক্ষত থাকবে না। বিজেপি দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়বে। বেনামে সম্পত্তি যারা রেখেছে তাদের বিরুদ্ধে লড়বে। কারও হিম্মত হবে না বিজেপি কর্মীদের দিকে চোখ তুলে তাকানোর। কেউ যদি তা করে তাহলে তাঁর চোখ নিরাপদে থাকবে না।  এভাবেই হুমকি দিতে শোনা গেল কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। মনোজ সিনহা  যোগাযোগ এবং রেলের  স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী। নিজেকে কৃষি বিশেষজ্ঞ এবং সমাজ সেবক বলে পরিচয় দেন।

এবারও উত্তর প্রদেশের গাজীপুর লোকসভা থেকে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে আছেন সমাজবাদী পার্টি এবং বহু জন সমাজ পার্টির জোট প্রার্থী আফজাল আনসারী। এই আফজাল আনসারী উত্তরপ্রদেশের আরেক নেতা মুক্তার আনসারীর ভাই। মুক্তারে বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। ২০০৪ সালে আফজালের কাছেই পরাজিত হয়েছিলেন মনোজ। নির্বাচনী প্রচারে এর আগেও বিতর্ক উস্কে দিয়েছেন তিনি। গত সপ্তাহে একটি সভায় উপস্থিত হয়ে তিনি বলেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী যদি জওহরলাল নেহরু না হয়ে সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল হতেন তাহলে সন্ত্রাসবাদ মাথাচাড়া দিতে পারত না।

'ভুল করে' বিজেপিতে ভোট, ভোটদাতার আঙুল কেটে নিল বিএসপি সমর্থক 

Advertisement

দেশের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশ ৮০টি লোকসভা কেন্দ্র রয়েছে। দিল্লির নিয়ন্ত্রণ কার হাতে থাকবে তা অনেকটাই নির্ভর করে উত্তরপ্রদেশের ফলাফলের উপর। গতবার এ রাজ্যের ৭৩টি আসনই জিতেছল এনডিএ।  তার মধ্যে মাত্র দুটি পেয়েছিল বিজেপির সহযোগী আপনা দল। বাকি ৭১ টাই গিয়েছিল বিজেপির দখলে। তবে এবার পরিস্থিতি কিছুটা আলাদা। জোট করে লড়ছে এসপি এবং বিএসপি।  শুধু তাই নয় আজ উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুলায়ম সিং যাদবের  হয়ে প্রচার করেছেন মায়াবতী। অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে সংগঠনে নিয়েছে উত্তরপ্রদেশে নিজেদের পায়ের তলার জমি শক্ত করেছে কংগ্রেস।

Advertisement