This Article is From Mar 10, 2020

"জননেতা হিসেবে জ্যোতিরাদিত্যের অবদান কম," কটাক্ষ প্রশান্ত কিশোরের

জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস ত্যাগের সিদ্ধান্তকে কটাক্ষের সুরে বিঁধলেন প্রশান্ত কিশোর। জননেতা, সংগঠক ও প্রশাসক হিসেবে জ্যোতিরাদিত্যর অবদান সামান্য। এই ভাষাতেই ওই নেতাকে বিঁধলেন পিকে।

জননেতা হিসেবে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার অবদান সামান্য, কটাক্ষ প্রশান্ত কিশোরের। (ফাইল ছবি)

হাইলাইটস

  • জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস ত্যাগকে কটাক্ষের সুরে বিঁধলেন পিকে
  • টুইট করে সমালোচনা করেন প্রশান্ত কিশোর
  • কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ ছাড়তে সনিয়া গান্ধিকে চিঠি লেখেন সিন্ধিয়া
নয়া দিল্লি:

জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার কংগ্রেস ত্যাগের সিদ্ধান্তকে কটাক্ষের সুরে বিঁধলেন প্রশান্ত কিশোর (Prashant Kishore)। জননেতা, সংগঠক ও প্রশাসক হিসেবে জ্যোতিরাদিত্যর (Jyotiraditya Scindia) অবদান সামান্য। এই ভাষাতেই ওই নেতাকে বিঁধলেন পিকে। টুইট করে তাঁর কটাক্ষ, "গান্ধি পদবিতে যাঁদের আপত্তি তাঁরাই সিন্ধিয়ার মধ্যে নেতাকে খুঁজতে চাইছেন। কিন্তু বাস্তব হল সিন্ধিয়া পদবি হলেও জননেতা, সংগঠক ও প্রশাসক হিসেবে জ্যোতিরাদিত্যের অবদান সামান্য।" জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জ্যোতিরাদিত্য। তারপরেই কংগ্রেস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সনিয়া গান্ধিকে পাঠানো তাঁর পদত্যাগপত্র প্রকাশ্যে আসার পরই জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস (Congress)। টুইট করে সেই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে। 

Amazing that those who usually find fault with #Gandhis leading Congress because of their surname are finding a #scindia leaving #INC as big jolt for the party!

Fact is but for his surname even @JM_Scindia has little to show as mass leader, political organiser or administrator.

— Prashant Kishor (@PrashantKishor) March 10, 2020

গত ৪ বার মধ্যপ্রদেশের গুনা আসন থেকে সাংসদ নির্বাচিত হলেও, এবার পরাজয় হয়েছে জ্যোতিরাদিত্যের। এদিকে, সনিয়া গান্ধিকে পাঠানো পদত্যাগপত্রে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া লিখেছেন, আমি কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছি। গত ১৮ বছর ধরে দলের অনুগত সৈনিক হিসেবে কাজ করেছি। আমার লক্ষ্য মানুষের স্বার্থে কাজ করা। আগেও করেছি, আগামী দিনেও করব। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে কংগ্রেসে থেকে সেই লক্ষ্যপূরণ সম্ভব না। তাই সময় এসেছে এগিয়ে যাওয়ার।

pic.twitter.com/DWSKdYO0jG

— Jyotiraditya M. Scindia (@JM_Scindia) March 10, 2020

ইতিমধ্যে ১৮ জন কংগ্রেস বিধায়ক ইস্তফা দিয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কমল নাথ সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্যরাও আছেন। মঙ্গলবার পর্যন্ত কমল নাথ সরকারের সঙ্গে ১২০ জন বিধায়কের সমর্থন ছিল। সেখানে বিজেপির সদস্য সংখ্যা ১০৭। সরকার গড়তে দরকার ১১৫-জন বিধায়কের সমর্থন। সেক্ষেত্রে কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করা ১৮ জন বিজেপিতে যোগ দিলে সংখ্যালঘু হয়ে পড়বে কমল নাথের সরকার। পাশাপাশি একধাক্কায় সরকার গড়ার ক্ষেত্রে অনেকটা এগিয়ে যাবে বিজেপি। 

.