This Article is From Feb 16, 2019

“কোনও প্রশ্ন ফাঁস নেই, সব গুজব” টানা তিনদিন মাধ্যমিকের প্রশ্নফাঁসের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী

মাধ্যমিক পরীক্ষার তৃতীয় দিনে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমি আজ সারাদিন পরীক্ষা পদ্ধতির উপর নজর রেখেছি। কোথাও কোনওভাবে পরীক্ষার আগে হোয়াটসঅ্যাপে প্রশ্ন ফাঁস করার ঘটনা ঘটেনি।”

Advertisement
সিটিস
কলকাতা :

মাধ্যমিকের তিনটি বিষয়ের পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে, কাকতালীয়ভাবেই তিনটি পরীক্ষাতেই প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার ছিল ইতিহাস পরীক্ষা, বিকেলের মধ্যেই অভিযোগ ওঠে যে পরীক্ষা শুরুর খানিকক্ষণ বাদেই নাকি প্রশ্নপত্রের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে। যদিও শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, “কোনও প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটেনি।” মঙ্গলবার বাংলা পরীক্ষা এবং বুধবার ইংরেজি প্রশ্নপত্রের ছবি পরীক্ষা চলাকালীনই হোয়াটসঅ্যাপে প্রচার হতে থাকে।

ইতিহাসের প্রশ্নপত্রের ছবিও শুক্রবার হোয়াটসঅ্যাপে বেশ ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। মাধ্যমিক পরীক্ষার তৃতীয় দিনে পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, “আমি আজ সারাদিন পরীক্ষা পদ্ধতির উপর নজর রেখেছি। কোথাও কোনওভাবে পরীক্ষার আগে হোয়াটসঅ্যাপে প্রশ্ন ফাঁস করার ঘটনা ঘটেনি।” 

সারদা মামলায় জড়িয়ে কলকাতা হাইকোর্টের কাছে আগাম জামিনের আবেদন করলেন নলিনী চিদম্বরম

Advertisement

তিনি জানান, গত দু'দিনের মতো এদিনও পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। পরীক্ষার হলের ভিতরে মোবাইল ফোন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল। বুধবার একটি সাংবাদিক সম্মেলনে পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন, “যদি কেউ উত্তর লেখার আধঘন্টা পরে প্রশ্নপত্রের একটি ছবি তোলে, সেটাকে কি প্রশ্ন ফাঁস বলা যেতে পারে? প্রশ্ন ফাঁস তখন হয়, যদি পরীক্ষা শুরুর আগেই আপনি প্রশ্নপত্র পেয়ে যান।” তাঁর অভিযোগ, কিছু মানুষ পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সম্মানহানি করতে চাইছেন বলেই এমন গুজব রটাচ্ছেন।

পর্ষদ সভাপতি কল্যাণময় জানিয়েছেন, ইচ্ছাকৃতভাবে মোবাইলে প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে তা ছড়িয়ে দেওয়ার বিষয়ে পর্ষদ বিধাননগর পুলিশের সাইবার অপরাধ বিভাগে একটি অভিযোগও দায়ের করেছে। 

Advertisement

গোয়েন্দা ব্যর্থতার জন্যই পুলওয়ামায় হামলা হয়েছে: মমতা

শুক্রবারের ঘটনায় কল্যাণময় বলেন, “যদি কেউ মোবাইলে এমন ধরণের কোনও ছবি পেয়ে থাকেন তাহলে যিনি পাঠিয়েছেন তাঁর নম্বর আমাদের সঙ্গে শেয়ার করুন।” মোট ১০,৬৬,০০০ জন পরীক্ষার্থী এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছেন। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “আমি সারাক্ষণ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং পুলিশ সুপারের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছি। প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনও ঘটনা ঘটেনি। ইচ্ছাকৃতভাবে গুজব ছড়ানো হচ্ছে।”



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement