This Article is From Dec 30, 2019

মহারাষ্ট্রে শপথ নিলেন আদিত্য ঠাকরে সহ ৩৫ জন: ১০টি তথ্য

Maharashtra Cabinet Expansion: মন্ত্রিসভায় এলেন কংগ্রেসের ১০ জন বিধায়ক, মুখ্যমন্ত্রী সহ এই মুহুর্তে মোট ৬ জন মন্ত্রী রয়েছেন

Maharashtra Cabinet Expansion: শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানটি হয় বিধানসভায়

হাইলাইটস

  • Around 36 ministers of Cabinet and Minister of State ranks took oath
  • Ajit Pawar took oath as the Deputy Chief Minister of Maharashtra
  • Shiv Sena's Aaditya Thackeray is also a part of Maharashtra Cabinet
মুম্বই: মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিলেন শরদ পাওয়ারের এনসিপির অজিত পাওয়ার, একমাস আগে বিজেপিকে সমর্থন করে দেবেন্দ্র ফড়নবিশ মন্ত্রিসভায় উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন তিনি। সোমবার উদ্ধব ঠাকরে মন্ত্রিসভায় এলেন তাঁর ছেলে আদিত্য ঠাকরে সহ ও অন্যান্য ৩৪ জন বিধায়ক। ৩৬ জন বিধায়কের মধ্যে কংগ্রেসের ১০ জনকে দফতর বন্টন করা হয়েছে। নভেম্বর হঠাৎই বিজেপির পক্ষ নিয়েছিলেন অজিত পাওয়ার, এবং দেবেন্দ্র ফড়নবিশ মন্ত্রিসভার উপমুখ্যমন্ত্রী হন তিনি, তাঁর সঙ্গেই সাতসকালেই শপথ নিয়েছিলেন অজিত পাওয়ার। তবে সুপ্রিম কোর্ট আস্থা ভোটের নির্দেশ দেওয়ার কিছুক্ষণ আগেই পদত্যাগ করেন তিনি, ফলে বিজেপির ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন চূর্ণ হয়।

এখানে রইল ১০'টি তথ্য:

  1. তবে দফতর বণ্টনের বিষয়টি এখনও ঘোষণা করা হয়নি, তবে জল্পনা, শিক্ষা অথবা পরিবেশমন্ত্রী করা হতে পারে আদিত্য ঠাকরেকে। সূত্রের খবর, পূর্ত দফতর পেতে পারেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অশোক চৌহ্বাণ।
     

  2. এদিন শপথ নিলেন, কংগ্রেসের বিজয় বাদিত্যবর, বর্ষা গায়কোয়াড়, পঙ্কজা মুণ্ডের ভাইপো ধনঞ্জয় মুণ্ডে, অনিল দেশমুখ, এবং অজিত পাওয়ার ঘনিষ্ঠ ডঃ রাজেন্দ্র সিঙ্ঘানে, ও শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাঠোর।
     

  3. ৬ জন অন্যান্য মন্ত্রীদের নিয়ে ২৮ নভেম্বর মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথগ্রহণ করেছিলেন উদ্ধব ঠাকরে। মন্ত্রিসভায় আসেন কংগ্রেসের বালাসাহেব থ্রোট, ও একনাথ শিণ্ডে, শিবসেনার সুভাষ দেশাই, এনসিপি নেতা জয়ন্ত পাতিল ও ছগন ভুজবাল।
     

  4. মহারাষ্ট্রে সর্বোচ্চ ৪৩ জন মন্ত্রী করা যেতে পারে। মহারাষ্ট্রে ২৮৮ জন বিধায়ক রয়েছেন, মোট বিধায়ক সংখ্যার ১৫ শতাংশের বেশী জনকে মন্ত্রী করা যাবে না।
     

  5. নভেম্বরে শরদ পাওয়ারের এনসিপি এবং কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে শিবসেনা, সেই সময় বিজেপির পক্ষ নিয়ে ক্ষমতা দখলের চেষ্টা করেন অজিত পাওয়ার। তবে তাঁর সেই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়, বেশীরভাগ বিধায়কই জানিয়ে দেন, শরদ পাওয়ারের সঙ্গেই থাকবেন তাঁরা।
     

  6. পরোক্ষভাবে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন শরদ পাওয়ার, বলেন, তাঁর ভাইপোর এই চূড়ান্ত পদক্ষেপ পরিচালনা করেছে কংগ্রেস, অতিরিক্ত দফতরের দাবিতে। তিনি বলেন, “তবে তিনি বুঝতে পারেন, এটা সঠিক সিদ্ধান্ত নয় এবং সেইজন্যই পরের দিন সকালেই তিন ফিরে আসেন। তিনি আমার সঙ্গে দেখা করেন এবং সমস্ত কিছু থেকে সরে যান”।
     

  7. কথাবা্র্তা চালিয়ে যাচ্ছিলেন অজিত পাওয়ার এবং দেবেন্দ্র ফড়নবিশ, অন্যদিকে, আলোচনা চলছিল কংগ্রেস-এনসিপি-শিবসেনার, এমনই স্বীকার করে নিয়েছেন শরদ পাওয়ার, তবে যাইহোক, তিনি ভাবতে পারেনি, যে চূড়ান্ত পদক্ষেপ করতে পারেন তাঁর ভাইপো।
     

  8. ২৮ নভেম্বর উদ্ধব ঠাকরের শপথগ্রহণে উপস্থিত ছিলেন অজিত পাওয়ার, তবে তিনি শপথ নেননি। তাঁর কাকা জানান, এটি “সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত”।
     

  9. এর আগে দুবার উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ সামলেছেন সাতবারের বিধায়ক অজিত পাওয়ার, দুবারই ক্ষমতা ছিল কংগ্রেস-এনসিপি জোট।
     

  10. শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেস সেরাজ্যে মহারাষ্ট্র বিকাশ অগধি নামে পরিচিত, কথাবার্তা চলার পর, নূন্যতম অভিন্ন কর্মসূচী তৈরির পর ক্ষমতায় আসে জোট।



Post a comment
.