தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Nov 25, 2019

৯টি সেচ দুর্নীতি মামলা বন্ধ, “অজিত পাওয়ারের সঙ্গে যোগ নেই” জানালেন আধিকারিকরা

মহারাষ্ট্র নির্বাচনের আগে, দেবেন্দ্র ফড়নবিশ একটি সভায় বলেন, ভোটের পর জেলেই শেষ হয়ে যেতে পারেন অজিত পাওয়ার

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

শনিবার মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী নিযুক্ত হন অজিত পাওয়ার

মুম্বই:

মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) বিজেপিকে, এনসিপি নেতা অজিত পাওয়ারের (Ajit Pawar) সমর্থন জানানো এবং তার ফলে হঠাৎ করেই গেরুয়া শিবিরের উত্থানের তিনদিন পর, তাঁর সঙ্গে জড়িত সেচ দুর্নীতি মামলার তদন্ত বন্ধ করা হল। মহারাষ্ট্রের দুর্নীতি দমন শাখাকে উদ্ধৃত করে এএনআই জানিয়েছে, ৯টি মামলার কোনওটির সঙ্গেই অজিত পাওয়ারের যোগ নেই। শনিবার ভোরে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadnavis) এবং উপমুখ্যমন্ত্রী হন অজিত পাওয়ার। দু্র্নীতি দমন শাখার এক আধিকারিক জানান, যেহেতু বম্বে হাইকোর্টে তথ্য জানানোর জন্য, রুটিন মাফিক এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।

গভীর রাতে অজিত পাওয়ারের সঙ্গে বৈঠক ফড়নবিশের, কী কথা হল তাঁদের মধ্যে ?

এএনআইকে পদস্থ আধিকারিক বলেন, “সেচ বিষয়ক ৩,০০০ বরাতের তদন্ত করছি আমরা। এটা রুটিনমাফিক তদন্ত, যেগুলি বন্ধ হয়েছে এবং চালু তদন্তগুলি চলছে, যেমনটা আগে ছিল”। তাঁর কথায়, “আজ যে তদন্তগুলি বন্ধ হয়েছে, কোনওটাই মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে জড়িত নয়”। 

Advertisement

যাইহোক, মহারাষ্ট্রে সরকার গড়া নিয়ে বিতর্ক চলাকালীনই এই পদক্ষেপে নতুন করে তৈরি হয়েছে গুঞ্জন। অজিত পাওয়ারের দাবি, তাঁর দিকে রয়েছে ৫৪জন এনসিপি বিধায়কের সমর্থন, যার উল্টো কথা বলেছেন তাঁরই কাকা তথা এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার।

“কোনও বিজেপি জোট নয়”, গোলমাল পাকাতে চাইছেন অজিত পাওয়ার, বললেন শরদ পাওয়ার

Advertisement

দুর্নীতির অভিযোগ তুলে বারবারই অজিত পাওয়ারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন দেবেন্দ্র ফড়নবিশ এবং বিজেপি। ২০১৪-এ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর, প্রথম যে পদক্ষেপটি তিনি করেছিলেন, সেটি হল সেচ দুর্নীতি মামলায় অজিত পাওয়ারের বিরুদ্ধে তদন্তে সবুজ সিগন্যাল দেওয়া, এনসিপি-কংগ্রেস জোট সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন সেচ দুর্নীতিতে ৭০,০০০ কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে অজিত পাওয়ারের বিরুদ্ধে।

কংগ্রেস-এনসিপি জমানায়, বিভিন্ন সেচ প্রকল্পের অনুমোদন এবং চালু করা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে।

Advertisement

গতমাসে মহারাষ্ট্র নির্বাচনের আগে, একটি সমবায় ব্যাঙ্কের দুর্নীতিতে অজিত পাওয়ার এবং শরদ পাওয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে মামলা রুজু করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। 

বিজেপি সরকারের পক্ষে সওয়াল অজিত পাওয়ারের, বললেন তাঁর নেতা শরদ পাওয়ার

Advertisement

নির্বাচনের প্রচারের সময় একটি সভায় দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেন, ভোটের পর জেলেই শেষ হয়ে যেতে পারেন অজিত পাওয়ার, শোলে সিনেমার একটি সংলাপও তুলে ধরেন তিনি।

দুর্নীতির মামলা থেকে বাঁচতে তিনি বিজেপির দিকে ঝুঁকেছেন বলে অভিযোগ উঠছে অজিত পাওয়ারের বিরুদ্ধে।

Advertisement

বিদর্ভ অঞ্চলের ওয়াসিম, যাবতমল, অমরাবতী এবং বুলধানার সেচ প্রকল্প নিয়ে ৯টি দুর্নীতির মামলা রয়েছে বলে দুর্নীতি দমন শাখার বিজ্ঞপ্তিতে জানা গিয়েছে।

Advertisement