This Article is From Nov 24, 2019

মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতি নিয়ে কাব্যিক হলেন রাজনীতিকরা, দেখুন কে কী লিখলেন?

মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadanvis)আরও একবার মহারাষ্ট্রের মসনদে মুখ্যমন্ত্রী হয়ে বসেছেন। অন্যদিকে অজিত পাওয়ার (Ajit Pawar) হয়েছেন উপমুখ্যমন্ত্রী। 

মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতি নিয়ে কাব্যিক হলেন রাজনীতিকরা, দেখুন কে কী লিখলেন?

Maharastra পরিস্থিতি নিয়ে রাজনীতিকরা হলেন কাব্যিক,কে কী লিখলেন?

নয়াদিল্লি:

Maharashtra Politics: মহারাষ্ট্র রাজনৈতিক পরিস্থিতির চর্চা এখন সব জায়গায়। ২২ তারিখ রাত পর্যন্ত ঠিক ছিল উদ্ধব ঠাকরে (Uddhav Thakrey) হচ্ছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী, কিন্তু ২৩ তারিখ সাত সকালেই ছক্কা হাঁকিয়ে চিত্রটা বদলে দেন অন্য কেউ। দেবেন্দ্র ফড়নবিশ (Devendra Fadanvis) শপথ নিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী পদে, এই খবরে রীতিমতো শোরগোল পড়ে যায় গোটা দেশে। ২৩ নভেম্বরের সকালে প্রায় সমস্ত সংবাদপত্রের শিরোনাম ছিল উদ্ধব ঠাকরেই হচ্ছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী। রাতের ছাপা সেই খবর সকালেই ভুল প্রমাণিত হয়। মহারাষ্ট্রের মসনদে তোলপাড় করে দেওয়া এই খবর এইটুকুতেই থেমে ছিল না। এরপর শুরু হয় একের পর এক রাজনীতিকদের কটাক্ষ। কেউ স্পষ্ট ভাষায় কটাক্ষ করলেন কেউ আবার খানিকটা কাব্যিক ভাবেই কটাক্ষ করলেন মহারাষ্ট্রের এই রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে। 

এনসিপি নেতা নবাব মালিকও #MaharastraPolitics হ্যাশট্যাগে কিছু টুইট পোস্ট করেন। কিন্তু দু'লাইনের লেখাতেই ভুল ধরেন এক টুইটারেত্তি। আর তা ঠিক করে লেখেন, "সরফরোশি কি তামান্না আব হামারে দিল মে হ্যায়/ দেখ না হ্যায় জোর কিতনা বাজু-এ-কাতিল মে হ্যায়।" (হয়তো আপনি এটাই লিখতে চেয়েছিলেন)
 

কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি এই কবিতার লাইন তুলে ধরেন মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতির পর

কংগ্রেস নেতা রণদীপ সূর্যেওয়ালা মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতির পর কবিতার কিছু লাইন তুলে ধরেন

মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ আরও একবার মহারাষ্ট্রের মসনদে মুখ্যমন্ত্রী হয়ে বসেছেন। অন্যদিকে অজিত পাওয়ার (Ajit Pawar) হয়েছেন উপমুখ্যমন্ত্রী। 

মহারাষ্ট্র বিধানসভায় ২১ অক্টোবর ভোটগ্রহণ পর্ব হয়েছিল। আর ২৪ শে অক্টোবর ফলাফল ঘোষণা হয়েছিল। বিজেপি ১০৫ টি আসন পায় অন্যদিকে শিবসেনা ৫৬ টি আসন পায়, এনসিপি ৫৪ টি আসন এবং কংগ্রেস ৪৪ টি আসন পায় মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচনে। কোনও একটি দল বা কোনও জোট রাজ্যপালের কাছে সরকার গঠনের আবেদন রাখতে না পারায় ১২ ই নভেম্বর রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয়।

.