Gandhi Jayanti:সারা বিশ্বকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন গান্ধিজি
নয়া দিল্লি:
আগামীকাল ২ অক্টোবর, দেশ জাতির জনক মহাত্মা গান্ধির দেড়শ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হবে। দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা, অবদান অনস্বীকার্য। স্বাধীনতা পূর্ব ভারতের সমস্ত শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের এক ছাতার তলায় নিয়ে এসে অতিরিক্ত ভূমি-কর ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি। তাঁর নেতৃত্বে কৃষক ও মজুররা একত্রে সংঘবদ্ধ হয়েছিলেন। ১৯২১ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বের দায়িত্ব গ্রহণ করে, মহাত্মা গান্ধি দেশ স্বাধীন করতে সমাজের প্রতিটি স্তরে জাতীয়তাবাদ বোধের উন্মেষ ঘটিয়েছিলেন। জন্মদিনের আগে জেনে নিন জাতির জনকের ১০ বাণী---
এখানে দেখুন ১০ টি অধ্যায়
আমার দেশপ্রেম কোনও মহার্ঘ্য বস্তু নয়। আমি সেই দেশপ্রেমে বিশ্বাসী নই যা অন্যান্য দেশবাসীর দেশপ্রেমকে খাটো করে।
সত্য হ'ল একটি বিশাল গাছের মতো যা আপনি যত বেশি পরিমাণে লালন-পালন করেন তত বেশি ফল দেয়। সত্য একাই সহ্য করবে, বাকী সমস্ত জোয়ারের আগেই চলে যাবে
একতা একটি দেশকে অনেকদূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। সমাজের সব স্তর, সব শ্রেণি ঐক্যবদ্ধ হলে সেই দেশের উন্নতি অনিবার্য।
মৃত্যু চিরসত্য। এবং যিনি দেশের জন্য প্রাণ দেন মৃত্যু তাঁর কাছে আশীর্বাদস্বরূপ। মৃত্যই হল এমন এক ধ্রুব সত্য যার কোনো বিনাশ নেই।
পরাজয় কাঙ্খিত নয়। তবে যুদ্ধ করে পরাজয় বা নতিস্বীকার অনেক যুদ্ধ জয়ের থেকে মহান।
অহিংসা মানব জাতির পরম ধর্ম। চেষ্টা করুন একে সম্পূর্ণ আত্তীকরণ করতে। না সম্ভব হলে অন্তত এই বিশেষ গুণকে অনুভব করুন। এবং হিংসা থেকে দেশকে, মানবজাতিকে দূরে রাখুন।
গণতন্ত্র প্রকৃতপক্ষে ইচ্ছা এবং আদর্শের মিলিত রূপ।
ক্ষমা তাঁরাই করতে পারেন যাঁরা সাহসী। কাপুরুষ যাঁরা তাঁরা কখনও দোষীকে ক্ষমা করতে পারেন না।
শুধুমাত্র বীরত্বই স্বাধীনতা অর্জনের প্রধান হাতিয়ার নয়। দেশবাসীর মিলিত ইচ্ছে এবং চেষ্টা স্বাধীনতা লাভকে ত্বরান্বিত করে।
সবসময়েই পরিবর্তনকে স্বাগত জানান। তাহলেই বিশ্বজুড়ে আপনার কাঙ্খিত পরিবর্তন দেখা যাবে।
Post a comment