Majerhat Bridge collapse: গাফিলতির অভিযোগ মানতে রাজি নয় পূর্ত দপ্তর।
কলকাতা:
মাঝেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়ার ঘটনায় প্রকাশ্যে এলো চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থা রাইটসের দাবি 2016 সালেই মাঝেরহাট ব্রিজ সম্পর্কে রাজ্য প্রশাসনকে সতর্ক করা হয়েছিল। মেরামতির জন্য টেন্ডারও ডাকা হয়েছিল। কিন্তু নানা রকম টালবাহানায় মেরামতির কাজে দেরি হয়ে যায়। বছর দুয়েক আগে পোস্তায় উড়ালপুল ভেঙে পড়ার পর রাইটসকে দিয়ে শহরের সমস্ত ব্রিজ পরীক্ষা করায় রাজ্য সরকার। আর তখনই মাঝেরহাট ব্রিজ সম্পর্কে রিপোর্ট দেয় রাইটস। অন্যদিকে এই ঘটনার পর তৎপর হয়েছে রাজ্য প্রশাসন। জানা গিয়েছে শহরের প্রতিটি ব্রিজের স্বাস্থ্য কেমন তা জানতে একটি নজরদারি কমিটি তৈরি করবে। পাশাপাশি দ্রুত ব্রিজটি মেরামতির কাজ শুরু হবে বলে খবর। তবে গাফিলতির অভিযোগ মানতে রাজি নয় পূর্ত দপ্তর। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এক কর্তা জানিয়েছেন রাইটস মাঝেরহাট ব্রিজ মেরামতির কথা বলেছিল ঠিকই কিন্ত কোনও নির্দিষ্ট রিপোর্ট ছিল না। 2016 সালের 31 মার্চ ভেঙে পড়ে পোস্তা ঊড়ালপুল। সরকারি হিসেব অনুয়ায়ী 26 জনের মৃত্যু হয়। তারপর এ সংক্রান্ত ব্যাপারে নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া শুরু হয়। ঘটনা সম্পর্কে কলকাতা পুরসভার নগর পরিকল্পনা বিভাগের প্রাক্তন ডিজি দীপঙ্কর সিনহা জানান, ব্রিজে নীল সাদা রঙ করাই যেখানে প্রধান কাজ সেখানে এমন পরিণাম দেখে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। ব্রিজ বিশেষজ্ঞ তথা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরূপ নিয়োগী জানিয়েছেন ব্রিজ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। সেগুলি পালন করলে এ ধরনের বিপদ এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)