Read in English
This Article is From Jul 29, 2019

জনসংযোগে “দিদিকে বলো”, হেল্পলাইন চালু করল তৃণমূল কংগ্রেস

এই হেল্পলাইনের মাধ্যমে রাজ্যের শাসকদলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে, নিজেদের দাবিদাওয়া বা অভিযোগ তুলে ধরতে পারবেন।

Advertisement
Kolkata
কলকাতা:

সাধারণ মানুষের অভাব অভিযোগ শুনতে এবং জনসংযোগের জন্য নয়া হেল্পলাইন (TMC Helpline) "দিদিকে বলো" (Didi ke Bolo) চালু করল তৃণমূল কংগ্রেস। সোমবার হেল্পলাইনের সূচনা করে মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) তথা তৃণমূলনেত্রী জানান, এই "দিদিকে বলো"-র (Didi ke Bolo) মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করার পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানো এবং অভাব অভিযোগের কথা শুনবেন তাঁর দলের নেতাকর্মীরা। এদিন বৈঠকের পর, সাংবাদিকদের মুখ্যমন্ত্রী (Mamata Banerjee) বলেন, “এই হেল্পলাইন নম্বর এবং ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সাধারণ মানুষ, আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন, এবং তাঁদের যে সমস্ত সমস্যা হচ্ছে, তা নিয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলতে পারবেন। আমরা তাঁদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করব”।

বেটি বাঁচাও স্লোগান আসলে সতর্কতাবাণী: উন্নাও নিগৃহীতার দুর্ঘটনা সম্পর্কে মন্তব্য় ইয়েচুরির

এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের বিধায়ক ও বর্ষীয়ান নেতাকর্মীরা। এদিন মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “১০০ দিনেরও বেশী সময় ধরে, দলের ১০০০-এরও বেশী নেতা এবং ১০,০০০-এরও বেশী গ্রামে পৌঁছে যাবেন, স্থানীয় মানুষদের সঙ্গে সময় কাটাবেন, এবং তাঁদের অভাব অভিযোগের কথা শুনবেন”।

Advertisement

গ্রামে গ্রামে গিয়ে সাধারণ মানুষের কথা শোনা এবং তাঁদের অভাব অভিযোগের কথা শুনতে এদিন “টেল দিদি” বা “দিদিকে বলো” (Didi ke Bolo) নামে হেল্পলাইন চালু করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। এই হেল্পলাইনের মাধ্যমে রাজ্যের শাসকদলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে, নিজেদের দাবিদাওয়া বা অভিযোগ তুলে ধরতে পারবেন।

যৌনগন্ধী মন্তব্যের জন্য সংসদে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন আজম খান

Advertisement

সম্প্রতি রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় “কাটমানি” ইস্যুতে রাজ্যের শাসকদলের নেতাদের নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, ফলে কাঁটা ফুটেছে জোড়াফুলে। একাধিক জায়গায় তৃণমূলের নেতা ও জনপ্রতিনিধিদের কাটমানি ফেরানোর দাবিতে, বিক্ষোভ হয়েছে। এছাড়াও জনপ্রতিনিধি ও তৃণমূল নেতাদের একাংশের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখার অভিযোগ উঠেছে।

সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে এ রাজ্যে মাথা তুলেছে। রাজ্যের ৪২ আসনের মধ্যে ১৮টি আসনে ফুটেছে পদ্মফুল, অন্যদিকে ২২টি আসনে জয়ী হয়েছে ঘাসফুল। ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ৩৫টি আসনে জয়ী হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস, বিজেপি পেয়েছিল মাত্র দুটি আসন। ফলে গত পাঁচবছরে বিজেপির এই উত্থান ভাবাচ্ছে রাজ্যের প্রধান প্রশাসক তথা শাসক দলের সর্বোচ্চনেত্রীকে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement