This Article is From Jul 23, 2018

বিরোধী নেতাদের দলের বিগ্রেড সমাবেশে হাজির থাকার আমন্ত্রণ জানাতে দিল্লি যাচ্ছেন মমতা

লোকসভা নির্বাচনের আগে হতে চলা তৃণমূলের ব্রিগেড  সমাবেশে হাজির থাকার জন্য বিভিন্ন বিরোধী দলের নেতাদের আমন্ত্রণ জানাবেন তিনি।

বিরোধী নেতাদের দলের বিগ্রেড সমাবেশে হাজির থাকার আমন্ত্রণ জানাতে দিল্লি যাচ্ছেন মমতা

লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে ইতিমধ্যেই বিরোধী দলগুলি এক ছাতার তলায় আসতে শুরু করেছে।

কলকাতা:

আগামী সপ্তাহে তিন দিনের সফরে দিল্লি যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারে মুখ্যমন্ত্রীর  দিল্লি সফরের মূল কারণ দুটি। এক লোকসভা নির্বাচনের আগে হতে চলা তৃণমূলের ব্রিগেড  সমাবেশে হাজির থাকার জন্য বিভিন্ন বিরোধী দলের নেতাদের আমন্ত্রণ জানাবেন তিনি। পাশাপাশি দিল্লির সেন্ট স্টিফেন্স কলেজের একটি আলোচনা সভাতেও তাঁর অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে তাঁর । সূত্রের খবর 31 জুলাই দিল্লি যাবেন মুখ্যমন্ত্রী। পরের দিন অংশ নেবেন কলেজের অনুষ্ঠানে। কিন্ত এই সফরে  রাজনৈতিক ভাবে তিনি কতটা সক্রিয় থাকেন তার দিকেই তাকিয়ে সব  পক্ষ। গত শনিবার ধর্মতলায় দলের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকেই তৃণমূল সুপ্রিমো জানিয়ে দেন   পরের বছর জানুয়ারি মাসে ব্রিগেড সমাবেশ করবে তৃণমূল। 

লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে ইতিমধ্যেই বিরোধী দলগুলি এক ছাতার তলায় আসতে শুরু করেছে। ফ্রন্ট গড়ে বিজেপির মোকাবিলা করার কথা ভাবছে বিরোধী দলগুলি। এ ব্যাপারে প্রথম থেকেই সরব মমতা। এই কারণে এর আগেও দিল্লি গিয়েছিলেন তিনি। কথা বলেছেন এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার থেকে শুরু করে আরও কয়েকজনের সঙ্গে। কলকাতায় এসে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রশেখর রাও।            

এক তৃণমূল নেতা জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী দিল্লি সফরে গিয়ে সংসদ ভবনে যাবেন। বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলবনে। সমাবেশে উপস্থিত থাকতে বলার পাশাপাশি রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি কেমন তা তুলে ধরবেন মুখ্যমন্ত্রী। বিজেপি কী কী ভাবে রাজ্য দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে সেটাও বলবেন তিনি। তবে শেষমেশ কোন কোন দলের নেতাকে আমন্ত্রণ জানানো হবে তা এখনও ঠিক হয়নি বলে জানা গিয়েছে ।                 

তৃণমূল যাই বলুক না কেন, মমতার দিল্লি সফরকে কটাক্ষ করেছেন সিপিএম সাংসদ মহম্মদ সেলিম। তিনি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন। এর আগেও তিনি টিআরএসের সঙ্গে ফ্রণ্ট তৈরি নিয়ে কথা  বলেছিলেন কিন্তু তারাই আস্থা ভোটে অনুপস্থিত থেকে বিজেপিকে সুবিধা করে দিয়েছে। আমি আগেও বলেছি, আবার বলছি এই সমস্ত ফ্রন্ট তৈরি হচ্ছে নাগপুররে নির্দেশ  ( আরএসএসের সদর দপ্তর ), বিজেপিকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার জন্য।

 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
.