This Article is From Jan 21, 2019

মমতা দক্ষ প্রশাসক দেশকেও নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতাও রাখেন তিনিঃ কুমারস্বামী

এখন দেশে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তার সঙ্গে  ইন্দিরা গান্ধির সময়ের মিল রয়েছে বলে মনে করেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী।

মমতা দক্ষ প্রশাসক দেশকেও নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতাও রাখেন তিনিঃ কুমারস্বামী

পশ্চিমবঙ্গকে এত বছর ধরে নেতৃত্ব দিয়ে নিজের যোগ্যতার প্রমাণও দিয়েছেন মমতা: কুমারস্বামী

হাইলাইটস

  • সংবাদসংস্থা পিটিআইকে কুমারস্বামী জানান নেতা নির্বাচন বড় কথা নয়
  • তিনি বলেন ১৯৭৭ সালে নেতারাই নিজেদের নেতাকে বেছে নিয়েছিলেন
  • কুমারস্বামীর মনে হয় নির্বাচনে আঞ্চলিক দলগুলি নির্ণায়ক ভূমিকা নেবে
কলকাতা:

দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি একজন দক্ষ প্রশাসকও বটে।  এমনটাই মনে করেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী। একই সঙ্গে  তাঁর মনে হয় নরেন্দ্র মোদী প্রশাসনের উপর দেশের মানুষ ক্ষুব্ধ।  সংবাদসংস্থা পিটিআইকে কুমারস্বামী জানান নেতা নির্বাচন বড় কথা নয়। জেতাটাই আসল ব্যাপার। গোটা দেশ মোদী প্রশাসনের উপর ক্ষুব্ধ। একাধিক রাজ্যের আলাদা আলাদা সমস্যা রয়েছে। তাই নির্বাচনের আগে নেতা ঠিক করার প্রয়োজন নেই।  এখানে এমন অনেক নেতা আছেন যাঁদের দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করার ক্ষমতা রয়েছে।  বিগত  সরকার যে সমস্ত কাজ  করতে পারেনি সেগুলো এই সরকার করবে। কিন্তু ভোট পর্ব মেটার আগে  নেতা- নির্বাচন নয়।

ভারতের নাগরিকত্ব এবং পাসপোর্ট  ছেড়ে  দিলেন ব্যাঙ্কের ঋণ বাকি রেখে দেশ ছাড়া ব্যবসায়ী  মেহুল

এখানেই মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসা করে  তিনি বলেন,  ‘ আমার মনে হয় মমতার দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা আছে। তিনি একেবারে সাধারণ জীবনে যাপনে বিশ্বাস করেন। পশ্চিমবঙ্গকে এত বছর ধরে নেতৃত্ব দিয়ে নিজের যোগ্যতার প্রমাণও দিয়েছেন মমতা।'

এখন দেশে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তার সঙ্গে  ইন্দিরা গান্ধির সময়ের মিল রয়েছে বলে মনে করেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন,১৯৭৭ সালে নেতারাই নিজেদের নেতাকে বেছে  নিয়েছিলেন। আমার মনে হয় এবারও সেটাই করা দরকার।  

অতিথি দেব ভবঃ বিরোধী নেতাদের খাবার পরিবেশন করে চমক মমতার

মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে হেমন্ত সরেন-সহ বেশ কয়েকজন নেতা বলেছেন আসন্ন নির্বাচনে শেষ কথা বলবে  আঞ্চলিক দলগুলি।  কুমারস্বামীর গলাতেও সেই সুর ধরা পড়েছে। তিনি জানান, প্রতিটি রাজ্যের নিজস্ব সমস্যা আছে। আর প্রতিটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলেই এমন নেতা আছেন যিনি জাতীয় দলের নেতার মতোই দক্ষ। আর এই আঞ্চলিক দলই আগামী নির্বাচনে নির্ণায়ক ভূমিকা নেবে।

ব্রিগেডের সময় ছিলেন না তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী তথা তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতির প্রধান কে চন্দ্রশেখর রাও। নিজের কোনও প্রতিনিধিকেও সভায় পাঠাননি তিনি। এই বিষয়টিকে হাতিয়ার করে আক্রমণ শানাচ্ছে বিজেপি। কিন্তু কুমারসস্বামী মনে  করেন নির্বাচনের সময় সবাই যোগ দেবেন।                             

.