প্রগতি এবং শাহনওয়াজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ
চন্দ্রপুর: স্ত্রী অন্য কারও সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছে সন্দেহে প্রথমে নিজের দুই নাবালিকা কন্যাকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলিয়ে দিয়ে সেই ছবি বিবাহবিচ্ছিন্না স্ত্রী'কে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে তারপর নিজেও আত্মহত্যা করলেন এক আইটিআই-এর শিক্ষক। ঘটনাটি মঙ্গলবার মাঝরাতে ঘটেছে বলে জানায় পুলিশ। নাগপুর থেকে ১৭০ কিলোমিটার দূরের বল্লারপুরে রাত একটা নাগাদ ওই শিক্ষক ঋষিকান্ত কুদুপল্লি নিজের জীবন শেষ করে দেন। ঋষিকান্তের ভাই গোপাল একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে, স্ত্রী প্রগতির অবৈধ সম্পর্ক ছিল শাহনওয়াজ খান নামের এক গাড়িচালকের সঙ্গে। যা নিয়ে অত্যন্ত মনমরা ছিলেন ঋষিকান্ত। কয়েকদিন আগেই দুই কন্যাসন্তান ও স্বামীকে রেখে শাহনওয়াজের সঙ্গে প্রগতি পালিয়ে যায় বলে অভিযোগ করে মৃতের ভাই।
ঋষিকান্তের দুই কন্যা নারায়ণী ও কার্তিকীর বয়স যথাক্রমে ৬ বছর এবং ১৮ মাস।
প্রতিবেশি ও আত্মীয়স্বজনরা মঙ্গলবার সকালে তাঁর বাড়ি থেকে তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করে।
প্রগতি এবং শাহনওয়াজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ অভিযোগের ভিত্তিতে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)