This Article is From Jun 16, 2019

তৃণমূল কর্মী খুনে অভিযুক্ত গ্রেফতার ছত্তিশগড়ে

শনিবার অভিযুক্ত সুদীপ দাসকে, স্থানীয় আদালতে তোলা হলে, তাকে ট্রানজিট রিমান্ডে নেয় কলকাতা পুলিশ।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া
বিলাসপুর:

এক তৃণমূলকর্মীকে (TMC worker)খুনের ঘটনায় ছত্তিশগড়ের বিলাসপুর থেকে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। ৪ জুন উত্তর ২৪ পরগনার নিমতা এলাকায় তৃণমূল কর্মী (TMC worker) নির্মল কুণ্ডুকে গুলি করে খুন করে বাইক আরোহী এক দুষ্কৃতী। সরকান্দা থানার এসএইচও সন্তোষ জৈন জানিয়েছেন, শুক্রবার ও শনিবারের মধ্যের রাতে, বিলাসপুরের চিলহাটি গ্রামে এক আত্মীয়ের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় তৃণমূল খুনে (TMC worker) অভিযুক্ত সুদীপ দাসকে।পুলিশ আধিকারিক সন্তোষ জৈন বলেন, “সুদীপ দাস সম্পর্কে তথ্য পেয়েছিল কলকাতা পুলিশ”। সুদীপ যে সরকান্দায় রয়েছে, সে ব্যাপারে তথ্য পেয়েছিল কলকাতা পুলিশ। সন্তোষ জৈন বলেন, “এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে তাকে ধরা হয়”। শনিবার অভিযুক্ত সুদীপ দাসকে, স্থানীয় আদালতে তোলা হলে, তাকে ট্রানজিট রিমান্ডে নেয় কলকাতা পুলিশ। রবিবার তাকে কলকাতায়  আনা হয়।

বহরমপুরে সন্ত্রাসে নিহত তৃণমূল নেতার পরিবারের তিন সদস্য খুন!

লোকসভা নির্বাচনের আবহেই উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজ্য। সাত দফা নির্বাচনে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে হিংসা ও হানাহানির ঘটা ঘটেছে, রক্ত ছড়ার পাশাপাশি ঝড়েছে প্রাণও। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে গতবারের পাওয়া আসনসংখ্যা ২ থেকে বেড়ে এবার ১৮ হয় বিজেপির (BJP), অন্যদিকে, ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে ৩৪টি আসন পেলেও এবার তৃণমূলের (TMC) আসনসংখ্যা কমে হয় ২২। ভোটের ফলাফল প্রকাশের পরেও রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় হিংসা, হানাহনির ঘটনা ঘটেছে।

Advertisement

রাজনৈতিক হিংসা নিয়ে রাজ্যের থেকে রিপোর্ট চাইল কেন্দ্র: সূত্র

সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে রাজ্য ও কেন্দ্রের শাসকদলের মধ্যে চাপানউতোর চরমে পৌঁছায়। তিনজনের দেহ বসিরহাট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, দুজনকে তাদের কর্মী বলে দাবি করে বিজেপি(BJP)। তৃতীয় জন কায়ুম মোল্লাকে তাদের সক্রিয় কর্মী বলে রাজ্যের শাসকদলের(TMC) তরফে দাবি করা হয়। বসিরহাটে নিহত কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়।

Advertisement

সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয়স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। সন্দেশখালি নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের দ্বারস্থ  হয়েছিলেন রাজ্য বিজেপি নেতারা। রাজ্যে হিংসার ঘটনা নিয়ে মমতা  বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের থেকে রিপোর্ট তলব করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। রাজ্যের তরফে জানানো হয়, “দু একটি বিক্ষিপ্ত হিংসার ঘটনা ঘটেছে”, তবে বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে।

Advertisement