Boro Ma's Last Rites: মঙ্গলবার রাতে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে প্রয়াত হন বড়মা।
হাইলাইটস
- মতুয়া সংঘের বড়মা বীণাপানি দেবীর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে আজ
- আগে ঠিক ছিল বুধবারই হয়ে যাবে শেষকৃত্য কিন্তু পরে তা পিছিয়ে যায়
- গত মঙ্গলবার রাতে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে প্রয়াত হন বড়মা
ঠাকুরনগর: মতুয়া সংঘের বড়মা বীণাপানি দেবীর শেষকৃত্য ( Last Rites) সম্পন্ন হবে আজ। আগে ঠিক ছিল বুধবারই হয়ে যাবে শেষকৃত্য কিন্তু পরে তা পিছিয়ে হয় বৃহস্পতিবার। তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর বুধবার রাতে জানিয়েছেন আজ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বড়মার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে । গত মঙ্গলবার রাতে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ( SSKM Hospital) প্রয়াত হন বড়মা। এরপর বুধবার কলকাতা থেকে দেহ ঠাকুরনগরে নিয়ে আসা হয়। সে সময় বড়মার অনুগামীদের সঙ্গেই ছিলেন রাজ্যের খাদ্য মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। কিন্তু কয়েকটি কারণ থাকায় শেষকৃত্য একদিন পিছিয়ে দেওয়া হয়। সম্প্রতি ঠাকুরবাড়িতে রাজনৈতিক বিভাজন স্পষ্ট হয়েছে। সেটাও শেষকৃত্য পিছিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা দিয়েছে।
"...দেখলেই মনে হয় গব্বর সিং আসছে", মোদীকে আক্রমণ করে বললেন মমতা
বড়মার জীবনাবসানের খবর শুনেই প্রতিক্রিয়া দেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ( PM Modi) থেকে শুরু করে আরও অনেকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, "গত মাসেই ঠাকুরনগরে বড় মা বীণাপানি দেবীর সঙ্গে দেখা করে তাঁর আশীর্বাদ নেওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। তাঁর সঙ্গে সেদিন আমার যা যা কথাবার্তা হয়েছিল তা আমি সবসময়েই উপভোগ করব। মনে রেখে দেব। এই প্রবল শোকের সময়ে আমরা মতুয়াদের পাশে রয়েছি"।
আমি দারিদ্র্য এবং সন্ত্রাসবাদকে হারাতে চাইছি আর বিরোধীরা আমায়: মোদী
টুইট করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। বড় মা-র সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক সুবিদিত। ২০১১ সালের পরিবর্তনের লড়াইতেও তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বীণাপানি দেবী। মমতা জানান, বুধবার বড় মা-কে গান স্যালুট দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হবে।
রাফাল মামলায় মোদীকে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ আছে: রাহুল গান্ধী
মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষ জন আদতে পূর্ব পাকিস্তানের বাসিন্দা। ১৯৫০ সাল নাগাদ এ রাজ্যে আসতে শুরু করেন তাঁরা। এখন এই সম্প্রদায়ের মানুষের সংখ্যা প্রায় ৩০ লাখ। উত্তর চব্বিশ পরগণা থেকে শুরু করে নদিয়ায় বিভিন্ন জায়গায় প্রভাব রয়েছে মতুয়া সম্প্রদায়ের ভোটারদের। মাস খানেক আগে ঠাকুরনগরে এসে নাগরিকত্ব বিল নিয়ে সরব হন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, হিন্দু থকে শুরু করে শিখদের অন্য রাজ্য থেকে চলে আসতে হয়েছে। তাঁরা কোনও দোষ করেননি। আমরা তাঁদের জন্য নাগরিকত্ব বিল সংশোধন করেছি।