রইল দশটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
আজ শ্রী হরিকোটা থেকে এই উপগ্রহটির উৎক্ষেপণ হল।
ইসরোর চেয়ারম্যান ডি কে শ্রীনিবাসন এনডিটিভিকে বলেছেন এটি একটি বিশেষ উপগ্রহ। কয়েকটি নির্দিষ্ট কারণকে সামনে রেখে এটি তৈরি করা হয়েছে।
অবসরপ্রাপ্ত এয়ার ভাইস মার্শাল এম বাহাদুর জানিয়েছেন ভারতীয় বায়ু সেনার এই উপগ্রহের খুবই দরকার ছিল।
যোগাযোগ ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে ২০১৩ সালে একটি উপগ্রহ মহাকাশে পাঠায় ভারতীয় নৌ সেনা।
অবসরপ্রাপ্ত এয়ার ভাইস মার্শাল এম বাহাদুর জানিয়েছেন অনেক দিন ধরেই এ ধরনের একটি জিনিসের দরকার ছিল। এখন সেটি হল। এর ফলে নির্দেশ পেতে বায়ু সেনার সঙ্গে জড়িত সকলেরই সুবিধা হবে।
সম্প্রতি ডিফেন্স স্পেশ এজেন্সি তৈরিতে সম্মত হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। মহকাশকে কীভাবে ভারতীয় সেনার কল্যাণে ব্যবহার করা যায় সেটা নিশ্চিত করাই নতুন এই এজেন্সির কাজ হবে।
এর আগে জিএসএটি-৭ এবং জিএসএটি-৬ নামে দুটি উপগ্রহ মহকাশে পাঠায় ভারত। এই দুটির সঙ্গে নতুন এই উপগ্রহ যোগাযোগ ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে ।
এর পাশাপাশি ভারতে এখন রিজিওনাল নেভিগেশন সিস্টেম চালু হয়েছে।
নতুন এই উপগ্রহ উচ্চতায় ৫০ মিটার। ওজন ৪১৪ টন যা প্রায় ৮০টি হাতির সমান।
এটি ইসরোর এ বছরের ১৭ তম তথা মহাকাশে পাঠানো শেষ উপগ্রহ।