This Article is From May 27, 2020

টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী এখন ভারতীয় 'মিত্রো' অ্যাপ! একমাসে ৫০ লক্ষ ডাউনলোড

টিকটক ব্যবহারের পদ্ধতিতেই মিত্রো অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে। নিজের তৈরি করা কন্টেন্ট কিংবা অ্যাপস কন্টেন্ট দিয়ে ছবি বা ভিডিও, অন্য সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা যাবে। 

টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী এখন ভারতীয় 'মিত্রো' অ্যাপ! একমাসে ৫০ লক্ষ ডাউনলোড

টিকটকের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে মিত্রো অ্যাপ। আইআইটি'র পড়ুয়ারা তৈরি করেছে এই অ্যাপ।

টিকটকের (Tiktok) প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গুগল প্লে স্টোরে জায়গা পেয়েছে মিত্রো অ্যাপ্লিকেশন। বাজারে আসার এক মাসের মধ্যে প্রায় ৫০ লক্ষ নেটিজেন এই অ্যাপ মোবাইলে ইনস্টল করে ফেলেছেন। সম্প্রতি টিকটকের বিষয়বস্তু নিয়ে বিতর্কের ঝড় উঠেছিল। নারী নির্যাতনের প্রচারে ব্যবহার করা হয়েছে ওই সামাজিক মাধ্যম। এমন অভিযোগ তোলা হয়েছিল জাতীয় মহিলা কমিশনের তরফে। পাশাপাশি করোনা সংক্রমণের জন্য খানিকটা চিনকে কাঠগড়ায় তুলে চৈনিক পণ্য বর্জন সংক্রান্ত প্রচার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল সোশাল মাধ্যম। তারপর থেকেই জনপ্রিয়তা কমতে থাকে টিকটকের। একটা সময় ছিল প্লে স্টোরে এই অ্যাপ্লিকেশনের জনপ্রিয়তা সূচক ৩-এর নীচে নেমে গিয়েছিল। ৫ স্টারে ২ থেকে ২.৫ স্টার রেটিং দেওয়া শুরু করেন ভারতীয় গ্রাহকরা। সেই ফাঁক গলেই ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই মিত্রো অ্যাপ (Mitron Apps)। জানা গিয়েছে, আইআইটি রুরকির (IIT Roorki) পড়ুয়া শিবাঙ্ক আগরয়াল এই অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেছেন। 

"স্বপ্নের মৃত্যু হওয়া সবচেয়ে খারাপ", আত্মহত্যার আগে লিখলেন 'ক্রাইম পেট্রোল' খ্যাত অভিনেত্রী

জানা গিয়েছে, গুগল প্লে স্টোরে জনপ্রিয় ও পছন্দসই অ্যাপ্লিকেশনের তালিকায় ফেসবুক, হ্যালো ইনস্টাগ্রাম ও টুইটারের সঙ্গে মিত্রো অ্যাপসও বিদ্যমান। তালিকার ৭ নম্বরে এই অ্যাপ্লিকেশন। জানা গিয়েছে, জনপ্রিয়তা সূচকে মিত্রো অ্যাপ্লিকেশনের রেটিং ৪.৭ আর টিকটকের রেটিং ১.৬। গ্রাহক সন্তুষ্টির বিচারে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে এই মিত্রো অ্যাপ। 

ভারতীয় ভূখণ্ডকে নিজেদের মানচিত্রে ঢোকাতে সংসদে সংশোধনী আনল নেপাল

জানা গিয়েছে, টিকটক ব্যবহারের পদ্ধতিতেই মিত্রো অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে। নিজের তৈরি করা কন্টেন্ট কিংবা অ্যাপস কন্টেন্ট দিয়ে ছবি বা ভিডিও, অন্য সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করা যাবে। 

.