Read in English
This Article is From May 24, 2020

ঘূর্ণিঝড়-বিধ্বস্ত এলাকায় টেলিকম পরিষেবা স্বাভাবিক করার কাজ বিঘ্নিত হচ্ছে বিক্ষোভের ফলে: টেলিকম সংস্থা

বহু স্থানে বিদ্যুৎ না থাকা ও ফাইবার ছিঁড়ে যাওয়া সত্ত্বেও মোবাইল সংস্থাগুলি ৪জি পরিষেবা ও নেটওয়ার্ক প্রায় ৭৫ শতাংশ স্থানেই ফেরাতে পেরেছে।

Advertisement
সিটিস Edited by (with inputs from PTI)

আমফানের ধাক্কায় এখনও বহু স্থানে বিঘ্নিত মোবাইল পরিষেবা।

নয়াদিল্লি:

ঘূর্ণিঝড় আমফানের (Cyclone Amphan) ধাক্কায় বিপর্যস্ত টেলিকম (Telecom) পরিষেবা আবার স্বাভাবিক করার কাজ নানা জায়গায় বিঘ্নিত হল শনিবার। জল ও বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করার দাবিতে এদিন বহু জায়গায় অবরোধ, বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় জনতা। টেলিকম সংস্থাগুলির তরফে একথা জানানো হয়েছে। তাদের দাবি, বহু স্থানে বিদ্যুৎ না থাকা ও ফাইবার ছিঁড়ে যাওয়া সত্ত্বেও মোবাইল পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলি ৪জি পরিষেবা ও নেটওয়ার্ক প্রায় ৭৫ শতাংশ স্থানেই ফেরাতে পেরেছে।

সিওএআই-র ডিরেক্টর জেনারেল রজন এস ম্যাথিউজ সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, ‘‘ঘূর্ণিঝড় বিধ্বস্ত রাজ্যের কলকাতা, উত্তর কলকাতা ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় টেলিকম সংযোগের ৮-১০ শতাংশ উন্নতি হয়েছে। এটা এখন ৭৫ শতাংশ ঠিক হয়ে গিয়েছে। ৪জি পরিষেবা পুরোপুরি ফেরানো সম্ভব হয়েছে। টেলিকম সংস্থাগুলি এদিন জনবিক্ষোভের সম্মুখীন হয়েছে। মানুষ জল ও বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করার আবেদন জানিয়েছে।''

এদিকে টিএআইপিএ-র ডিরেক্টর জেনারেল টিআর দুয়া জানাচ্ছেন, ‘‘টেলিকম সচিব এদিন সন্ধ্যায় টেলিকম সংস্থাগুলিকে জানিয়েছে ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত সংযোগ স্বাভাবিক করতে।''

Advertisement

তিনি আরও বলেন, গত তিনদিন ধরে জল ও বিদ্যুৎ না পেয়ে মানুষ বিক্ষোভ দেখানোয় টেলিকম পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার কাজ বিঘ্নিত হয়েছে।

তবে তিনি জানিয়েছেন, ‘‘আমরা পুলিশ ও আর্মিকে সহায়তার জন্য বলেছি। কাজ আবার পুরোদমে শুরু হয়েছে।''

Advertisement

ঘূর্ণিঝড়-বিধ্বস্ত এলাকাগুলিতে প্রায় ৮,৫০০ মোবাইল টাওয়ার রয়েছে। সেখানে ৩৬,০০০ বেস স্টেশনে বিভিন্ন অপারেটররা কাজ করেন।

আমফানের ধাক্কায় এখনও বিপর্যস্ত রাজ্যের বহু এলাকা। জলমগ্ন বহু অঞ্চল। রাস্তায় পড়ে রয়েছে গাছ, ল্যাম্প পোস্ট। নেই বিদ্যুৎ, জল বা মোবাইল পরিষেবা।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement