தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Aug 19, 2019

টেলিফোনে Modi-Trump কথা, উঠে এল কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তান প্রসঙ্গ

প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের (Donald Trump) মধ্যে কথপোকথন। দ্বিপাক্ষিক বিষয় ছাড়াও আলোচনা আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়েও

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

মোদি ও ট্রাম্পের মধ্যে প্রায় আধ ঘন্টা কথা হয়।

নয়াদিল্লি:

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। কাশ্মীরে সরকারি পদক্ষেপের পর এই প্রথম কথা হল মোদি-ট্রাম্পের। উপত্যকায় সরকারি পদক্ষেপের কারণ ও তাকে কেন্দ্র করে পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে দু'জনের মধ্যে কথা হয়েছে। এছড়াও ভারত মার্কিন নানান দ্বিপাক্ষিক বিষয়ও উঠে আসে আলোচনায়। আঞ্চলিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার সময়, প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেছেন, ‘এই অঞ্চলের কিছু নেতার কার্যকলাপ ও বক্তব্য ভারত বিরোধী, যা শান্তি বজায় রাখার সহায়ক ছিল না।' সরকারি তরফে জানানো হয়েছে, মোদি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে, হিংসা ও সীমান্ত সন্ত্রাস বন্ধে আপোষহীনতার কথা বলেছেন। গতকালই হোয়াইট হাউসের তরফে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে পাক প্রধানমন্ত্রী কথা হওয়ার বিষয়টি জানানো হয়েছিল। সেখানে ট্রাম্প নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদের আলোচনার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

 কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল করেছে কেন্দ্র। এরপর থেকেই উপত্যাকার মানুষের মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ জানাতে শুরু করে ইসলামাবাদ। কাশ্মীর ইস্যুকে তারা বন্ধু চিনের সাহায্যে  রাষ্ট্রপুঞ্জের মঞ্চে তোলে। কিন্তু, তাতেও কোণঠাসা ইমরান খানের দেশ। রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে যোগদানকারী বেশিরভাগ দেশই জানিয়েছে কাশ্মীর ভারত ও পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক বিষয়।

কাশ্মীর নিয়ে পাকিস্তানের বাড়াবাড়ির মাঝেই প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং হুমকির সুরে বলেছিলেন, ‘পরমাণু শক্তির আগে প্রয়োগ ভারতের নীতি নয়। কিন্তু প্রয়োজনে তা থেকে বেরিযে আসতেও হতে পারে।' এক কদম এগিয়ে রবিবার তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘এবার আর কাশ্মীর নিয়ে আলোচনা নয়। বৈঠক হবে কেবল পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়ে।'

Advertisement

এর আগে ইমরান খানকে পাশে বসিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী তাঁকে কাশ্মীর সমাধানের মধ্যস্থতাকারী হতে অনুরোধ করেছেন। যার সঙ্গে দ্বিমত পোষন করে কেন্দ্র। পরে ট্রাম্প জানান ভারত পাকিস্তান উভয়দেশ না চাইলে আমেরিকা মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় থাকবে না। যা স্পষ্ট করে দেন, আমেকায় নিযুক্ত ভারতীয় রাষ্ট্রদূত হর্ষবর্ধন শ্রিংলা।

Advertisement

Advertisement