Read in English
This Article is From Jan 12, 2020

দীপিকা পাড়ুকোনকে নিয়ে ট্যুইট-যুদ্ধ মোহনদাস পাই, কিরণ সাউয়ের

ছাত্র সংসদের সভানেত্রী নেত্রী ঐশি ঘোষ সহ বাকি  পড়ুয়াদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তাঁর দাঁড়ানোর ছবি ছড়িয়ে পড়ে, ট্যুইটারে শুরু হয় পক্ষে বিপক্ষে সমালোচনা।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

মঙ্গলবার জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে যান অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন

নয়াদিল্লি:

জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jawaharlal Nehru University) আক্রান্ত পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিতে সেখানে অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের (Deepika Padukone) যাওয়া নিয়ে ট্যুইট-যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লেন ইনফোসিস ডিরেক্টর মোহনদাস পাই (Mohandas Pai) এবং বায়োকন প্রধান কিরণ মজুমদার সাউ (Kiran Mazumdar Shaw) । জেএনইউ তে যাওয়ার পর থেকেই ট্যুইটারে অভিনেত্রীর সমালোচনায় মুখর হয়েছে একাংশ, তাঁর ছবি “ছাপাক (Chhapak)” বয়কটেরও ডাক দেওয়া হয়েছে। একটি আলোচনা সভায় দীপিকা পাড়ুকোনের বিরুদ্ধে ভুল পরামর্শ দেওয়া এবং ভুয়ো তথ্য ছড়ানোর অভিযোগ তোলেন মোহনদাস পাই। ট্যুইটে কিরণ মজুমদারকে সহ দীপিকা পাড়ুকোনের পক্ষে যাঁরা, তাঁদের ট্যাগ করেন তিনি।  

ট্যুইটারে তিনি লেখেন, “খুবই নির্মম সত্য, যে দীপিকা পাড়ুকোন ভুল বুঝেছেন। উচ্চ মূল্যয়ানযুক্ত একজন ভাল মানুষ বিপথে যাচ্ছেন এবং তাঁদের ভুয়ো তথ্য ছড়ানোর নেতৃত্ব দিচ্ছে লুটিয়েন্স দিল্লি এবং খান মার্কেটের দলবল। তিনি একজন ভাল মানুষ, একজন প্রকৃত বেঙ্গালরু নিবাসী”।

"আমরা ভীত নই, আমরা গর্বিত": দেশজুড়ে চলমান বিক্ষোভ প্রসঙ্গে দীপিকা পাডুকোন

Advertisement

দ্রুত উত্তর দিয়েছেন কিরণ মজুমদার সাউ, এর আগে আলোচনাটিকে তিনি “পশ্চাদগমন” বলে মন্তব্য করেছিলেন।

ট্যুইটে তিনি লেখেন, “তাঁকে কেউ উপদেশ দেয়নি। দুষ্কৃতীদের হাতে আক্রান্ত পড়ুয়াদের পাশে থাকার বার্তা দিতে তিনি নিজেই যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। দয়া করে, প্রত্যেক মানুষ কী করতে চান, তা করার অধিকার পালন করতে দিন”।

Advertisement

মোহনদাস পাইয়ের ট্যুইটের পরেই দীপিকা পাড়ুকোনের সমালোচকরা অগ্নিশর্মা হয়ে ওঠেন, তাঁদের অভিযোগ, অভিনেত্রী বেঙ্গালুরুর হওয়ায় তাঁর পদক্ষেপকে ছোটে করে দেখানো হচ্ছে।

“আগে দেশপ্রেমী ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন এখন...”, বললেন কানহাইয়া কুমার

Advertisement

রবিবার জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ে দুষ্কৃতীদের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছিলেন পড়ুয়ারা, তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিতে, ৭ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যান দীপিকা পাড়ুকোন

জেএনইউ এর ছাত্র সংসদের সভানেত্রী নেত্রী ঐশি ঘোষ সহ বাকি  পড়ুয়াদের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে তাঁর দাঁড়ানোর ছবি ছড়িয়ে পড়ে, ট্যুইটারে শুরু হয় পক্ষে বিপক্ষে সমালোচনা

Advertisement

সঙ্গে সঙ্গেই #BoycottChhapaak, #shameonbollywood ট্রেন্ডিং হয়ে যায়।

মুখ্যমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী বৈঠক রাজভবনে, দেখুন ভিডিও: 

Advertisement

দীপিকা পাড়ুকোনের সমালোচকদের পক্ষ নেন অনেক বিজেপি নেতা। শাহনেওয়াজ হোসেন বলেন, “হিংসার ঘটনা প্রকৃত তথ্য” জানা উচিত ছিল তাঁর এবং বামপন্থী পড়ুয়াদের পাশে তাঁর দাঁড়ানো “এক পাক্ষিক চিন্তাভাবনা”। রাম কদম বলেন, দীপিকা পাড়ুকোনের সফর “দুর্ভাগ্যজনক”, এবং জাতীয় স্বার্থ নিয়ে সেখানে যাওয়া উচিত ছিল তাঁর।

Advertisement