தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Oct 10, 2019

Viral Video: সংবাদ পাঠিকার লাইভ বুলেটিনে ঢুকে পড়ল তাঁর খুদে সন্তান!

৪১ বছরের কার্টনি কুব সকলকে তাঁর ঠান্ডা মাখা ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বে চমকে দিয়েছেন। এখনও পর্যন্ত ভিডিওটি (Viral) দেখে ফেলেছেন ২৩ লক্ষেরও বেশি মানুষ!

Advertisement
অফবিট Written by , Edited by

Courtney Kube's son snuck up behind her during a live broadcast.

এর আগে ইন্টারনেট মাতিয়েছিল ‘বিবিসি ড্যাড'-এর ভিডিও (Viral)। এবার এল ‘এমএসএনবিসি মম' (MSNBC Mom)। এনবিসি নিউজের জাতীয় নিরাপত্তা প্রতিনিধি কার্টনি কুব তাঁর সেগমেন্টের লাইভ বুলটিন পড়ছিলেন এমএসএনবিসি চ্যানেলে। তখনই ঘটে বিপত্তি। তাঁর ছেলে সেখানে ঢুকে পড়ে তাঁকে বিরক্ত করতে শুরু করে। কার্টনি কুব সেই সময় উত্তর সিরিয়ায় তুরস্কর বিমান হানা নিয়ে আলোচনা করছিলেন। তাঁর চার বছরের খুদে পুত্র রায়ান তাঁর কাছে আবদার শুরু করে। কিন্তু এই পরিস্থিতিকে দারুণ সামলেছেন‌ তিনি। তিনি ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে বলেন, ‘‘মার্জনা করবেন, আমার বাচ্চা এসে পড়েছে এখানে।'' তারপর ছেলের দিকে হাসিমুখে তাকিয়ে বলেন, ‘‘লাইভ টেলিভিশন!''

বুলেটিন পাঠে এহেন বাধা পড়লেও তিনি থামেননি। তিনি আলোচনা চালিয়ে যান সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে। ক্যামেরা তাঁকে ছেড়ে ঢুকে পড়ে ম্যাপে। এমএসএনবিসি নিজেদের টুইটারে ওই মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করে। এখনও পর্যন্ত ভিডিওটি দেখে ফেলেছেন ২৩ লক্ষেরও বেশি মানুষ!

টলোমলো পায়ে মা সিংহীকে ‘ধাপ্পা' দিল খুদে ছানা! মন ভালো করা ভিডিওই এখন ভাইরাল

Advertisement

ওই ভিডিওর ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘‘কখনও অপ্রত্যাশিত ‘ব্রেকিং নিউজ' ঘটে যায় যখন আপনি ‘ব্রেকিং নিউজ' শোনাচ্ছেন।''

৪১ বছরের কার্টনি কুব সকলকে তাঁর ঠান্ডা মাখা ও প্রত্যুৎপন্নমতিত্বে চমকে দিয়েছেন। 

এই ঘটনায় অনেকের মনে পড়ে গিয়েছে ‘বিবিসি ড্যাড'-কে। ভদ্রলোকের নাম রবার্ট কেলি। ২০১৭ সালে এক সাক্ষাৎকার চলার সময় তাঁর বাচ্চারা ধরে ঢুকে পড়ে। সেই ভিডিওটিও ভাইরাল হয়েছিল।

কার্টনি কুব পরে জানিয়েছেন, রায়ান যে কেঁদে ওঠেনি এতেই তিনি খুশি। তিনি জানান, যে মুহূর্তে তিনি বুঝতে পারেন তাঁর ছেলে এসে পিছনে দাঁড়িয়েছে, তাঁর হৃৎস্পনন্দন স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল মুহূর্তের জন্য। তিনি বলেন, ‘‘আমি ওকে প্রায় তুলে এনে আমার কোলে বসিয়ে দিই। কিন্তু আমার ভয় হচ্ছিল ও হয়তো মাইক থেকে পিছন দিকে ঝুঁকে পড়বে।''

তবে তিনি এও বলেন, ‘‘আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে ও কাঁদতে শুরু করেনি। ও হাসছি‌ল আর খোশমেজাজে ছিল। না হলে ব্যাপারটা আরও খারাপ হতে পারত।''

Advertisement
Advertisement