This Article is From Jun 29, 2018

ভেঙে পড়ার 60 সেকেন্ড আগে অবতরণের জন্য বিমানবন্দরে বার্তা পাঠায় পাইলট

এখন প্রশ্ন হলো মাত্র এক মিনিটের মধ্যে এই প্লেনের মধ্যে ঠিক অচলাবস্থা সৃষ্টি হলো যেটা এই নির্মম পরিণতি ডেকে আনলো

ভেঙে পড়ার 60 সেকেন্ড আগে অবতরণের জন্য বিমানবন্দরে বার্তা পাঠায় পাইলট

ঘাটকোপারের সর্বদয় নগরের কাছে বিমানটিতে আগুন লেগে যায়

মুম্বাই:

পরীক্ষামূলকভাবে সব কিছু ঠিকঠাক ছিল। একটু পুজো করে বেশ ভালোভাবেই এই 26 বছর বয়েসী চাটার্ড প্লেনটি উড়ে যায়।  আর এখন জানা যাচ্ছে সেই বিমানটি অবতরণ করার জন্য জুহু বিমানবন্দরে যোগাযোগ করেছিল এবং সেটাও বিমান ভেঙে যাওয়ার মাত্র 60 সেকেন্ড আগে। এখন প্রশ্ন হলো মাত্র এক মিনিটের মধ্যে এই প্লেনের মধ্যে ঠিক অচলাবস্থা সৃষ্টি হলো যেটা এই নির্মম পরিণতি ডেকে আনলো। বিমানের দুই পাইলট ক্যাপ্টেন প্রদীপ রাজপুত এবং ক্যাপ্টেন মারিয়া জুবেরী অনেক প্রচেষ্টা করে ছিলেন তবুও শেষ অবধি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ঘাতকপোরের একটি নিৰ্মায়মান ফ্ল্যাটের পিলারের ধাক্কা মারে। যার ফলে বিমান বিস্ফোরণের বিকট আওয়াজ শোনা যায়।  এবং সেই বিমানের দুইজন পাইলটসহ, দুইজন বিমান কর্মী আর একজন পথচারীর প্রাণ কেড়ে নেয়। 

আর সব থেকে বড় কথা দুইজন পাইলটই ঘাটকোপারের মতন জনবসতিপূর্ণ এলাকায় বিদ্যালয় আর জনসমুদ্র এড়িয়ে একটা তুলনামূলক ফাঁকা জায়গায় সেই বিমানকে নিয়ে যায়।  এখন তদন্ত করে সেই ব্ল্যাক বক্সটি পরীক্ষা হচ্ছে যেটা থেকে জানা যাবে বিমানের শেষ কয়েক মিনিটে ঠিক কি ঘটেছিল। ইতিমধ্যে জানা যাচ্ছে শেষ 10 বছরে এই বিমান একবারও ব্যবহার করা হয়নি। এবং গতকাল মুম্বাইয়ের আবহাওয়া খুব একটা ভালো না হওয়ায় পাইলটরা বিমান নিয়ে উড়ে যেতেও চাইছিলেনও না।  উত্তরপ্রদেশ সরকার এই বিমান বিক্রি করে দিয়েছিলেন ইউ ওয়াই অ্যাভিয়েশনকে। আর এখন এই ঘটনার পরই দুই কতৃপক্ষ পরস্পরকে দোষারোপ করছে। কিং এয়ার সি90 টার্বোপ্রপ বিমানটি ছিল উত্তর প্রদেশ সরকারের। যেখান রাজ্য সরকারের মন্ত্রী এমন কী মুখ্যমন্ত্রীও সফর করতেন। তবে এই ঘটনার পর বিমান নিরাপত্তা নিয়ে আরো একবার প্রশ্ন উঠলো।

.