Read in English
This Article is From Jan 20, 2020

Muzaffarpur Shelter Case: ধর্ষণে দোষী সাব্যস্ত ব্রজেশ ঠাকুর সহ ১৮ জন

মুজফফরপুরের হোমে মহিলা আবাসিকদের ধর্ষণ কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত ওই হোমের মালিক ব্রজেশ ঠাকুর-সহ মোট ১৯ জনকে দোষী সাব্যস্ত করল দিল্লি আদালত।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

Muzaffarpur shelter case: ব্রজেশ ঠাকুর-সহ মোট ১৯ জনকে দোষী সাব্যস্ত করল দিল্লি আদালত।

নয়াদিল্লি:

বিহারের মুজফফরপুরের হোমে মহিলা আবাসিকদের ধর্ষণ কাণ্ডে (Muzaffarpur shelter case) প্রধান অভিযুক্ত ওই হোমের মালিক ব্রজেশ ঠাকুর-সহ (Brajesh Thakur ) মোট ১৯ জনকে দোষী সাব্যস্ত করল দিল্লি আদালত। মোট ২০ জন অভিযুক্তর মধ্যে ১৯ জনকেই দোষী সাব্যস্ত করেছে আদালত। অভিযোগ, ওই হোমে নাবালিকা মেয়েদের ধর্ষণ ও যৌন নিগ্রহ করা হয়েছে মাসের পর মাস। প্রসঙ্গত, ব্রজেশ ঠাকুর বিহার পিপলস পার্টির প্রাক্তন বিধায়ক। তাঁর বিরুদ্ধে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, নাবালিকাদের ধর্ষণ ও যৌন নিগ্রহের মতো বহু অভিযোগ রয়েছে। পকসো আইনে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন তিনি। দোষী সাব্যস্ত হওয়া ১৯ জনের সাজা ঘোষণা  ২৮ জানুয়ারি সকাল ১০টায়। এই অপরাধে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দিতে পারে আদালত।

গত ২০১৮ সালের মে মাসে মুজফফরপুরের ওই হোমের ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সেস বিহার সরকারের কাছে এ বিষয়ে রিপোর্ট জমা দেয় যৌন নিগ্রহের অভিযোগ জানিয়ে। এই অভিযোগের তদন্ত করার জন্য আদালতের তত্ত্বাবধানে স্বাধীন কোনো সংস্থাকে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন জমা দেন সাংবাদিক নিবেদিতা ঝা।

'কতবার নাবালকত্ব প্রমাণ করবেন!', Nirbhaya কাণ্ডের অপরাধীকে সুপ্রিম ভর্ৎসনা

Advertisement

এর আগে এই মাসেই নাটকীয় মোড় আসে এই মামলায়। যে ৩৫ জন নাবালিকা খুন হয়ে গিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে, তাদের জীবিত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে বলে সিবিআই সুপ্রিম কোর্টকে জানায়। এর আগে তদন্তকারী সংস্থা দাবি করেছিল, তারা বেশ কিছু হাড়গোড় পেয়েছে। এর ফলে তারা দাবি জানায়, ব্রজেশ ঠাকুর ও তাঁর সঙ্গীরা ১১টি মেয়েকে খুন করেছে।

সিবিআই জানিয়েছে, দু'টি কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে। তাদের একটি পুরুষ ও অন্যটি মহিলার। কিন্তু কোনও নাবালিকার মৃতদেহ পাওয়া যায়নি। 

Advertisement

নাবালিকাদের এই হোমে ধর্ষণ, যৌন নিগ্রহ করা হত। পাশাপাশি তাদের বাধ্য করা হত যৌনগন্ধী গানের সঙ্গে নাচ করার জন্য। এই ঘটনায় প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ ও আমলাদের কেলেঙ্কারি সামনে এসেছে। 

Advertisement