This Article is From Aug 31, 2019

তৃণমূল সাংদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠস্বর নমুনা পরীক্ষা করল সিবিআই

Narada Sting Operation: ২০১৪-এ, নারদ নিউজের প্রধান কার্যনির্বাহী ম্যাথু স্যামুয়েল একটি স্টিং অপারেশন পরিচালনা করেছিলেন

তৃণমূল সাংদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠস্বর নমুনা পরীক্ষা করল সিবিআই

যে সমস্ত তৃণমূল নেতাদের টাকা নিতে দেখা গিয়েছিল, তাঁদের মধ্যে একজন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। (ফাইল ছবি)

কলকাতা:

নারদ মামলায় (Narada Sting Operation) তৃণমূল সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষা করল সিবিআই। কণ্ঠস্বরের নমুনা পরীক্ষার জন্য ১০জন তৃণমূল নেতাকে তলব করেছিল সিবিআই। তাঁদের মধ্যে একজন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় (Prasun Banerjee)। ২০১৪-এ নারদ স্ট্রিং অপারেশন চালান ম্যাথু স্যামুয়েল। স্টিং অপারেশনে কিছু নেতা বিশেষ করে তৃণমূলের নেতাদের একাংশকে একটি কল্পিত সংস্থার প্রতিনিধির থেকে সুবিধা দেওয়ার বিনিময়ে টাকা নিতে দেখা গিয়েছিল। ২০১৬-এ নারদ স্ট্রিট অপারেশনের ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ে। সেই ভিডিওতে যে সমস্ত তৃণমূল নেতাদের টাকা নিতে দেখা গিয়েছিল, তাঁদের মধ্যে একজন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে, সাংবাদিকদের তিনি বলেন, তাঁর কণ্ঠস্বরের নুমুনা পরীক্ষার জন্য ডাকার কোনও প্রয়োজন নেই, কারণ, সাংসদ হিসেবে অনেক জায়গায় বক্তব্য রেখেছেন।

নারদ কাণ্ডে ৩ তৃণমূল সাংসদের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্যে অধ্যক্ষের অনুমতি চাইল সিবিআই: সূত্র

সাংবাদিকের তৃণমূল সাংসদ তথা প্রাক্তন ফুটবলার প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “আমি তাঁদের বলেছি, আমায় ডেকে পাঠানোর কোনও প্রয়োজন নেই, দু বছর আগে আমি এসেছি এবং সিবিআইয়ের চাওয়া সমস্ত নথিপত্র জমা দিয়েছি”।

তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়, কাকলি ঘোষদস্তিদার এবং প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লার থেকে অনুমতি চেয়েছিল সিবিআই, তালিকায় রয়েছে প্রাক্তন সাংসদ শুভেন্দু অধিকারীর নামও।

Narada case: নারদ মামলায় তৃণমূল সাংসদ কেডি সিংকে জিজ্ঞাসাবাদ সিবিআইয়ের

রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা কলকাতা পুরসভার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়কেও একইদিনে তলব করেছিল সিবিআই। যদিও দিল্লিতে থাকায় তিনি হাজিরা দিতে পারবেন না বলে চিঠি লিখে সিবিআইকে জানিয়েছেন।

১৪ অগস্ট তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন শোভন চট্টোপাধ্যায়।

২০১৪-এ, নারদ নিউজের প্রধান কার্যনির্বাহী ম্যাথু স্যামুয়েল একটি স্টিং অপারেশন পরিচালনা করেছিলেন এবং সেই স্ট্রিং অপারেশনে দেখা যায়, ওই ব্যবসায়ী তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতাকেই অর্থের প্রলোভন দিচ্ছেন। এই ঘটনাই "নারদ" কেলেঙ্কারী হিসাবে পরিচিতি লাভ করে।

২০১৬ সালে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের আগে প্রকাশিত ওই ভিডিও ক্লিপগুলিতে তৃণমূল নেতাদের ঘুষ নিতে দেখা যায়।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.