Most of the winners received the National Film Award from Smriti Irani and Rajyavardhan Singh Rathore.
৬৫ বছর বয়েসী রাষ্ট্র ফিল্ম পুরুস্কারের ঐতিহ্য থেকে বিরতি, রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ কেবল ১৩৭ জন বিজয়ীর মধ্যে শুধু ১১ জনকে পুরস্কার প্রদান করেন. বাকি পুরস্কার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি এবং রাজ্য মন্ত্রী রাজ্যবর্ধণ সিং রাঠোর প্রদান করেন.
তাদের মধ্যে ছিলেন পরিচালক প্রিভিণ মোর্শেলে, যার "বাতাসের সাথে হাঁটা" সেরা চলচ্চিত্র (লাদাকি) সহ তিনটি জাতীয় পুরস্কার জিতেছে.
মোর্শেলে বলেন যে তিনি এবং আরও অনেকেই রিহার্সালের সময় শেখার জন্য হতাশ ছিলেন যে আগেই রাষ্ট্রপতি মনোনীত কয়েকজনকে পুরস্কার প্রদান করতেন. রাষ্ট্রপতির কার্যালয়টি জানায় যে এটি পরিচিত ছিল যে কোবিন্দ পদত্যাগ করেছেন, তিনি কোনও সময়ে এক ঘণ্টারও বেশি সময় ব্যয় করেননি.
রাষ্ট্রপতি মোতায়েন করা হয় এমন পুরস্কারগুলোতে অভিনেতা বিনোদ খান্না ও শ্রীদেবী উভয়ই মৃত্যুবরণ করেন. ভারতে সর্বোচ্চ চলচ্চিত্র সম্মানের জন্য দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার, বিনোদ খান্না পরিবারকে গৃহীত অনুষ্ঠানে শ্রীরামকৃষ্ণের স্বামী ও কন্যারা মঞ্চে অভিনয় করার জন্য মঞ্চে অভিনয় করার জন্য মঞ্চে গিয়েছিলেন.
রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে এই পুরস্কারটি কে পেয়েছে তা নিয়ে আমাদের প্রতিবাদ হচ্ছে না. সবাই রাষ্ট্রপতি বা মন্ত্রীদের দ্বারা দেওয়া উচিত। বৈষম্য অত্যন্ত অপমানজনক. এটি শিল্পীদের যেমন A এবং B শ্রেণীভুক্ত করা হয়েছে.
অস্কারজয়ী শিল্পী রেসুল পুকুপ্তির টুইট করে তার হতাশ প্রকাশ করেছেন. যদি ভারতের সরকার তিন ঘণ্টার ঘন ঘন চলাচল করতে না পারে, তাহলে আমাদেরকে জাতীয় পুরস্কার প্রদান করতে বিরত থাকতে হবে না. আমাদের ঘামের 50 শতাংশেরও বেশি, আপনি এটি বিনোদন কর হিসাবে গ্রহণ করেন, অন্তত আপনি যা করতে পারেন তা হল আমরা যেসব মূল্যবোধগুলোকে প্রিয় মনে করি তা শ্রদ্ধা করি.
সেন্সর বোর্ডের প্রধান প্রসশুণ জোশি মনে করেন শিল্পীদের দ্বারা বয়কট করা সঠিক মনোভাবের মধ্যে ছিল না. তিনি বলেন, "দেশের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে একটি পুরস্কার গ্রহণ করা একটি বিশেষ মুহূর্ত. কিন্তু একই সঙ্গে এই পরিবর্তন ঘটছে। আমি মনে করি না যে আমরা পুরষ্কারকে ছোট করা উচিত"
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)