১৯৮৪ সাল থেকে দিনটি জাতীয় যুব দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।
নয়াদিল্লি: রবিবার, ১২ জানুয়ারি স্বামী বিবেকানন্দর (Swami Vivekananda) জন্মদিন। দিনটা জাতীয় যুব দিবস (National Youth Day) হিসেবে পালন করছে গোটা দেশ। ১৯৮৪ সাল থেকে দিনটি জাতীয় যুব দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। যুব সম্প্রদায়ের কাছে তাঁর আদর্শ ও অনুপ্রেরণার জন্য তিনি এক আদর্শ বলে গৃহীত হন। সেই কারণে তাঁর জন্মদিনটি এই উপলক্ষে পালিত হয়। স্বামী বিবেকানন্দ কোনও জাতির গড়ে ওঠার পিছনে শিক্ষাকে অসীম গুরুত্ব দেওয়ার কথা বলতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, শিক্ষাই মানুষের ক্ষমতায়নের প্রাথমিক উপায় হতে পারে। সাধারণ মানুষের মধ্যে শিক্ষাকে ছড়িয়ে দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন তিনি।
তিনি বলতেন, “যাহা জনসাধারণকে জীবনসংগ্রামের উপকরণ জোগাইতে সহায়তা করে না, তাহাদের মধ্যে চরিত্রবল, লোকহিতৈষণা এবং সিংহের মত সাহস উদ্বুদ্ধ করিতে সহায়তা করে না, তাহা কি শিক্ষা নামের যোগ্য?”
তিনি বিশ্বাস করতেন, প্রকৃত শিক্ষা হল সেই শিক্ষা যা মানবিক মূল্যবোধ ও পড়ুয়াদের চারিত্রিক শক্তি গড়ে তুলতে সাহায্য করে।
"বিশেষ ব্যাপার...": রামকৃষ্ণ মিশন যাওয়ার বিষয়ে যথেষ্ট আগ্রহী প্রধানমন্ত্রী
তাঁর সার্ধশতবর্ষের সময় কেন্দ্রীয় সরকার রামকৃষ্ণ মিশনে একটি শিক্ষা প্রকল্পের সূচনা করে। প্রসঙ্গত, রামকৃষ্ণ মিশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন স্বামীজিই। এই সংস্থা শিক্ষা, সংস্কৃতি, স্বাস্থ্য, মহিলাজের ক্ষমতায়ন, যুব ও উপজাতির কল্যাণার্থে কাজ করে থাকে।
তৈরি হবে ‘বিপ্লবী ভারত' জাদুঘর, জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
সরকারের ‘ভ্যালু এডুকেশন প্রোজেক্ট'-এর লক্ষ্য ছাত্রদের মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ তৈরি করা এবং তাদের মধ্যে জীবনের জন্য সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতার নির্মাণ করা। ২০১৯ সাল থেকে সিবিএসই-তে ওই প্রকল্প চালু করা হয়েছে ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির জন্য।