தமிழில் படிக்க हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Jan 17, 2019

মেঘালয়ের সেই কয়লা খনির ভেতর এক শ্রমিকের দেহ চিহ্নিত করল নৌ বাহিনী

এক মাসেরও বেশি সময় উদ্ধার কাজ চলার পর  মেঘালয়ের কয়লাখনির ভেতর চিহ্নিত হল এক শ্রমিকের দেহ। নৌ বাহিনীর তৎপরতায় এই দেহটি চিহ্নিত করা  সম্ভব হল।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Highlights

  • মেঘালয়ের কয়লাখনির ভেতর চিহ্নিত হল এক শ্রমিকের দেহ
  • নৌ বাহিনীর তৎপরতায় এই দেহটি চিহ্নিত করা সম্ভব হল
  • চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই দেহটি খনির বাইরে আনা হবে
নিউ দিল্লি :

এক মাসেরও বেশি সময় উদ্ধার কাজ চলার পর   মেঘালয়ের কয়লাখনির ভেতর চিহ্নিত হল এক শ্রমিকের দেহ। নৌ বাহিনীর তৎপরতায় এই দেহটি চিহ্নিত করা  সম্ভব হল। দেহটি কার তা জানা  যায়নি এখনও। বাকিদের খোঁজে  তল্লাশি চলছে। মোট ৩৭০ ফুট গভীর খনির মধ্যে  ১৬০ ফুটের কাছাকাছি এক জায়গা থেকে দেহটি দেখা গিয়েছে  বলে নৌ বাহিনী সূত্রে জানা গিয়েছে।  চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই দেহটি খনির বাইরে আনা হবে  বলে জানা গিয়েছে।        

জয়ন্তী পাহাড়ের পূর্ব দিকের এই কয়লাখনিতে  উদ্ধার কাজে নিযুক্ত  হয়েছেন প্রায় দুশো জন। নৌ বাহিনী, এনডিআরএফ, ওড়িশার দমকল বাহিনীর সদস্যরা কাজ চালাচ্ছেন। পাশাপাশি আধুনিক পাম্প বসিয়েও উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে প্রশাসন।

প্রথম থেকেই গভীরতা বেশি বলে এই খনি থেকে জল বের করতে সমস্যা হচ্ছে। সেটাই উদ্ধারের পথে  অন্যতম বড় বাধা  হয়ে দাঁড়ায়।  

গত ১৩ ডিসেম্বর খনিতে  কাজ করতে নামেন ১৫ জন শ্রমিক। কিন্তু পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া  নদীর জল ঢুকে তাঁরা সেখানেই আটকে  পড়েন। এই ঘটনা নিয়ে  চারদিকে  শোরগোল পড়ে  যায়। দেশের শীর্ষ আদালত  নির্দেশ দেয় শ্রমিকদের যে কোনও অবস্থায় উদ্ধার করতেই হবে। 

Advertisement

 একই ভাবে কয়েক মাস আগে  ফুটবল খেলতে গিয়ে  গুহায় আটকে পড়ে থাইল্যান্ডের কিছু স্কুল পড়ুয়া। তবে  তাদের সকলকেই উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল। বেশ কিছু দিন হাসপাতালে থাকার পর সুস্থ হয় তাঁরা। কিন্তু এই গুহায় আটকে  থাকা সব শ্রমিকেরই প্রাণ গিয়েছে বলে জানিয়েছে  প্রশাসন।      

 

Advertisement
Advertisement