हिंदी में पढ़ें Read in English
This Article is From Oct 15, 2019

দাউদ ঘনিষ্ঠের সঙ্গে সম্পত্তি চুক্তির অভিযোগ, প্রফুল্ল প্যাটলকে তলব ইডির

একটি সম্পত্তি মামলা নিয়ে তদন্ত করেছে ইডি, তাদের মতে, পলাতক এই অপরাধীকে সাহায্য করেছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

প্রফুল্ল প্যাটেলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনসিপি

মুম্বই :

প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী প্রফুল্ল প্যাটেলকে( Praful Patel) তলব করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, তাঁর সঙ্গে ইকবাল মিরচির( Iqbal Mirchi)স্ত্রী হাজরার একটি সম্পত্তি চুক্তির মামলা নিয়ে তদন্ত করছে ইডি, সেই মামলাতেই তাঁকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। ২০১৩-এ লন্ডনে মৃত্যু হয়, আন্তর্জাতিক জঙ্গি বলে খ্যাত আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিম ঘনিষ্ঠ এই ছিনতাইকারীর। একটি সম্পত্তি মামলা নিয়ে তদন্ত করেছে ইডি, তাদের মতে, পলাতক এই অপরাধীকে সাহায্য করেছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী। রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের আবহে, বিষয়টি নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপান উতোর। মনমোহন সিং নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের আমলে আসামরিক বিমানমন্ত্রী ছিলেন প্রফুল্ল প্যাটেল।

আইএনএক্স মিডিয়া কেলেঙ্কারিতে পি চিদাম্বরমকে গ্রেফতার করতে পারে ইডি

চুক্তির সঙ্গে থাকা একাধিক সম্পত্তি নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে ইডি, তারমধ্যে রয়েছে মুম্বইয়ের ওরলির সিজে হাউসও রয়েছে, জানা গিয়েছে এই সম্পত্তির মালিক ছিল ইকবাল মিরচির প্রথম স্ত্রী হাজরা মেমন। বিল্ডিংটি ইকবাল মিরচির জায়গায় পড়েছে বলে অভিযোগ। ইডির অভিযোগ, ২০০৫ এ সিজে হাউসের সংস্কার করেন প্রফুল্ল প্যাটেল।

Advertisement

সম্পত্তিটিকে “অপরাধের অংশ” বলে মনে করছে তদন্তকারী সংস্থা। মুম্বইয়ে ইকবাল মিরচির বিবিন্ন সম্পত্তি দেখাশোনা করত মুক্তার মেমন, তাকেও ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ইকবাল মিরচির শ্যালক মুক্তার মেমন।

মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমে প্রফুল্ল প্যাটেল পলেন, বিষয়টি তদন্তের অধীন এবং ইস্যু হল, “সিজে হাউসের ব্যক্তির সঙ্গে আমার যোগ আছে কিনা”।

Advertisement

“দিল্লির কাছে মাথা নত করবে না মহারাষ্ট্র”, বললেন শরদ পাওয়ার

তিনি বলেন, ১৯৭০ এ বিল্ডিংটি ওই জায়গায় ছিল। প্রফুল্ল প্যাটেল বলেন, “আমার বাবার মৃত্যুর পর, পরিবারের ২১ জন মালিকের মধ্যে আপত্তি ছিল। ১৯৭৮ এ সম্পত্তিটি দেখাশোনা করার জন্য এবং দায়িত্ব নিতে বলা হয় মুম্বই হাইকোর্টকে”।

Advertisement

প্রফুল্ল প্যাটেলের দল এনসিপির বিরুদ্ধে তোপ দেগেছে বিজেপি, কংগ্রেসের বিরুদ্ধেও আক্রমণ শানিয়েছে তারা। একজন পলাতক অপরাধীর সঙ্গে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর যোগাযোগের অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে তারা। বিধানসভা নির্বাচনে মহারাষ্ট্রে জোট গড়ে লড়াই করছে কংগ্রেস এবং এনসিপি। 

আজকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলি দেখতে ক্লিক করুন:  

Advertisement

মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র বলেন, “একই কাগজে প্রফুল্ল প্যাটেল এবং হাজরার সাক্ষর করার নথি রয়েছে, এর থেকে প্রমাণ হয়, তাদের মধ্যে একটি সম্পত্তি  চুক্তি ছিল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় প্রফুল্ল প্যাটেলকে সনিয়া গান্ধি কেন যুক্ত করেছিলেন”?

প্রফুল্ল প্যাটেলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনসিপি। তাদের দাবি, মালিকানাদের মধ্যে ঝামেলার কারণে, ১৯৭৮ থেকে ২০০৫ পর্যন্ত সম্পত্তিটি ছিল আদালতের আওতায়।

Advertisement