This Article is From May 20, 2020

“নতুন ম্যাপে” সমর্থন নেপালের প্রধানমন্ত্রীর, ভারতীয় ভূখণ্ডের দাবি তুললেন

সাংসদদের প্রশ্নের উত্তরে কেপি শর্মা ওলি বলেন, ভূখণ্ড ফিরে পেতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানো হবে

“নতুন ম্যাপে” সমর্থন নেপালের প্রধানমন্ত্রীর, ভারতীয় ভূখণ্ডের দাবি তুললেন

কেপি শর্মা ওলি বলেন, নতুন ম্যাপের অংশ অধিগ্রহণ করতে সংবিধান সংশোধন করা হবে

কাঠমাণ্ডু (নেপাল):

নেপালের নতুন ম্যাপ (News Map of Nepal) নিয়ে নয়াদিল্লি ও কাঠমাণ্ডুর মধ্যে কূটনৈতিক ঠাণ্ডা লড়াই তৈরি হয়েছে। মঙ্গলবার নেপালের প্রধানমন্ত্রী (Nepal Prime Minister) কেপি শর্মা ওলি আবারও লিম্পিয়াধুরা, লিপুলেখ, এবং কালাপানির দাবি তুললেন। সেখানকার সরকার এই বিতর্কিত এলাকাগুলিকে নিজেদের ম্যাপে ঢুকিয়েছে। নেপালের সাংসদদের প্রশ্নের উত্তরে কেপি শর্মা ওলি বলেন, ভূখণ্ড ফিরে পেতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানো হবে। তাঁর কথায়, “সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে, আমি লিম্পিয়াধুরা, লিপুলেখ, এবং কালাপানির বিষয়টিকে স্বীকার করি এগুলি চাপা দেওয়া হবে না, এই নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কূটনৈতিক আলোচনা ও প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে সমাধানের পথ বের করা হবে এবং ভূ-খণ্ডের দাবি তোলা হবে”।

তর্কাতর্কি চলাকালীন চলল গুলি, লুটিয়ে পড়লেন সপা নেতা ও তাঁর ছেলে, ক্যামেরাবন্দি গোটা ঘটনা

সম্প্রতি নতুন ম্যাপ অনুমোদন করেছে নেপালের মন্ত্রিসভা। সেখানে লিম্পিয়াধুরা, লিপুলেখ., এবং কালাপানিকে তাদের ম্যাপে অন্তভুর্ক্ত করে। নেপালের দাবি এই ভুখণ্ড তাদের ।

মন্ত্রিগোষ্ঠীর নতুন ম্যাপ বের করার প্রসঙ্গ তুলে ধরে, কেপি শর্মা ওলি বলেন, নতুন ম্যাপের অংশ অধিগ্রহণ করতে সংবিধান সংশোধন করা হবে।

নেপাল ও ভারতের মধ্যে ১,৮০০ কিলোমিটারের খোলা সীমান্ত রয়েছে। ১৮১৬ সালের সুগৌলি চুক্তির ওপর ভিত্তি করে লিপুলেখ পাসের দাবি তুলেছে নেপাল।

লিম্পিয়াধুরা এবং কালাপানির মধ্যে সবচেয়ে কৌশলগত এলাকাও দাবি তুলেছে কাঠমাণ্ডু, ১৯৬২ সালে ভারত-চিন যুদ্ধের পর সেখানে সেনা মোতায়েন করেছে নয়াদিল্লি।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক্জিকিউটিভ চেয়ারম্যান হচ্ছেন হর্ষ বর্ধন: খবর

৮ মে উত্তরখণ্ডের লিপুলেখ পাসের  এবং চিনের মানস সরোবরের মধ্যে নতুন রাস্তা উদ্বোধন করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, তার প্রতিবাদ করে নেপাল এবং সেখানে নিরাপত্তা পোস্ট তৈরি করে।

ভারতের বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, উত্তরাখণ্ডের পিথোরাগড়ের মধ্যে দিয়ে যে রাস্তা গিয়েছে, “সেটি পুরোপুরি ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে রয়েছে”।

ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক আরও জানিয়েছে, কৈলাশ মানস সরোবরের তীর্থযাত্রীদের ব্যবহার করা রাস্তাই রয়েছে।

.