This Article is From Feb 21, 2019

গুমনামি বাবাকে নেতাজি প্রমাণ করার অশুভ প্রচার চলছে: নেতাজির পরিবার

বর্তমান এবং ভবিষ্যতের কাছে নেতাজির ভাবমূর্তিকে নষ্ট করার জন্য একটি অশুভ প্রচার চলছে বলে অভিযোগ করে, চন্দ্র বসু দাবি করেন, সত্যকে সামনে আনতে “গুমনামি বাবা” সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য প্রকাশ করা হোক।

Advertisement
Kolkata

গুমনামি বাবাকে নেতাজি প্রমাণ করার অশুভ প্রচার চলছে: নেতাজির পরিবার

কলকাতা:

“গুমনামি বাবা”কে নেতাজি হিসাবে তুলে ধরার একটি “অশুভ প্রচার” চালাচ্ছে একাংশ, এমনই অভিযোগ তুলল সুভাষচন্দ্র বসুর পরিবার, এবং এ বিষয়ে আইবি রিপোর্ট প্রকাশ করার দাবি জানাল তারা।

বিজেপি নেতা তথা বসু পরিবারের সদস্য চন্দ্র কুমার বসু গুমনামি বাবাকে কোনও ছবি অথবা তথ্য প্রমাণ ছাড়া সুভাষ চন্দ্র বসুর ছদ্মবেশ হিসাবে তুলে ধরার চেষ্টার অভিযোগ তুললেন এবং একে “ফৌজদারী অপরাধ” হিসাবে মন্তব্য করে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে এই ধরণের মিথ্যা প্রচার যারা চালাচ্ছে তাদের খুঁজে বের করার দাবি জানালেন।

নেতাজির জন্মদিনে প্রকাশ পেল সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ছবি 'গুমনামি'র পোস্টার

একটি সাংবাদিক সম্মেলনে নেতাজির প্রপৌত্র তথা বিজপির রাজ্য সহসভাপতি চন্দ্র বসু বলেন, “১৯৫০ থেকে তিন দশকেরও বেশী সময় ধরে উত্তরপ্রদেশের “ফৈজাবাদে বাস করা গুমনামি বাবা”কে নেতাজি হিসাবে তুলে ধরে তাঁকে অসম্মান করার একটা “অশুভ প্রচার” চলছে। ঘটনা হল, গুমনামি বাবা নেতাজি নন”।

Advertisement

বর্তমান এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে নেতাজির ভাবমূর্তিকে নষ্ট করার জন্য একটি "অশুভ প্রচার" চলছে বলে অভিযোগ করে, চন্দ্র বসু দাবি করেন, সত্যকে সামনে আনতে “গুমনামি বাবা” সম্পর্কিত সমস্ত গোয়েন্দা তথ্য প্রকাশ করা হোক।

ভাষা দিবসকে শ্রদ্ধার্ঘ্য, মুক্তি পেল ‘বর্ণপরিচয়'-এর ফার্স্ট লুক

Advertisement

তিনি বলেন, “১৯৮৫ সালে মৃত্যু  হয় তথাকথিত “গুমনামি বাবা”র। তাঁর ট্রাঙ্কে ছিল ব্যক্তিগত জিনিপত্র, তিনি নেতাজি নন, তা ডিএনএ পরীক্ষায় প্রমাণ হয়েছে”।

চন্দ্র বসু আরও বলেন, নেতাজিকে “গুমনামি বাবা” হিসাবে তুলে ধরে বিকৃতি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।

Advertisement

“গুমনামি বাবা” ছিলেন একাকী থাকা একজন সাধু, মৃত্যুর ৩৪ বছর পরেও তাঁর পরিচয় জানা যায় নি।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
Advertisement