This Article is From Mar 04, 2019

লোকসভা ভোটের কাজ দেখতে ১২ সদস্যের কমিটি গঠন করল তৃণমূল

লোকসভা  নির্বাচনে দলের কাজ দেখভাল করতে ১২ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করল তৃণমূল। নির্বাচন সম্পর্কিত কাজকর্ম  দেখবে এই কমিটি।

লোকসভা ভোটের কাজ দেখতে ১২ সদস্যের কমিটি  গঠন করল তৃণমূল

 ২০১৪ সালের লোকসভা  নির্বাচনে রাজ্যের ৪২টির মধ্যে  ৩৪ টি আসনে  জয়লাভ করে তৃণমূল।

হাইলাইটস

  • লোকসভা ভোটের কাজ দেখতে ১২ সদস্যের কমিটি গঠন করল তৃণমূল
  • দলের প্রার্থী তালিকা ঠিক করার ব্যাপারেও উদ্যোগ নেবে কমিটি
  • প্রার্থীরা প্রচারের সময় কোন কোন ব্যাপারে গুরুত্ব দেবেন তাও দেখবে কমিটি
কলকাতা:

লোকসভা  নির্বাচনে দলের কাজ দেখভাল করতে ১২ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করল তৃণমূল। নির্বাচন সম্পর্কিত কাজকর্ম  দেখবে এই কমিটি। দলের প্রার্থী তালিকা ঠিক করার ব্যাপারেও উদ্যোগ নেবে কমিটি। তাছাড়া ভোট প্রচারের সময়  তৃণমূলের প্রার্থীরা কোন কোন ব্যাপারে  জোর দেবেন তা নিয়েও আলোচনা করবে দলের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে তৈরি এই নির্বাচন কমিটি। দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় রবিবার নতুন কমিটির কথা  আনুষ্ঠানিক ভাবে  জানিয়েছেন। এই কমিটিতে পার্থ ছাড়াও আছেন,  সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সি, ডেরেক'ও ব্রায়েন, মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, অরূপ বিশ্বাস, শভেন্দু অধিকারী, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, সুব্রত মুখোপাধ্যায়, শশী পাঁজা।

বালাকোটে কী হয়েছিল? তা বলতে পারে উপগ্রহ চিত্র, মান্যতা পেতে পারে ভারতের দাবি

সাংবাদিকদের পার্থ বলেন, ‘ কমিটি বিভিন্ন কেন্দ্রে যাঁরা  প্রার্থী হতে চাইছেন তাঁদের কথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে পৌঁছে দেবে। পাশাপাশি প্রচারের রূপরেখাও  ঠিক করবে কমিটি।'  

 ২০১৪ সালের লোকসভা  নির্বাচনে রাজ্যের ৪২টির মধ্যে  ৩৪ টি আসনে  জয়লাভ করে তৃণমূল। বাকি আটটার  মধ্যে কংগ্রেস পায় চারটি। সিপিএম এবং  বিজেপি দুটি করে আসনে  জয়লাভ করে। এবার নিজেদের আসন সংখ্যা আরও বাড়াতে  চায়  তৃণমূল। দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একাধিকবার বলেছেন তাঁর ৪২টি আসন-ই চাই। বেশি সংখ্যক আসন থাকলে জাতীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার  করা  সহজ হবে। আর মমতা দীর্ঘ দিন ধরেই বলে  আসছেন তাঁর লক্ষ্য বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করা। সেই লক্ষ্যেই বাড়তি আসন চান তৃণমূল সুপ্রিমো। আবার এ রাজ্যকেই পাখির চোখ করে দিল্লি দখলের অঙ্ক কষছে বিজেপি। সভাপতি অমিত শাহ  বলে গিয়েছেন  তাঁর  এ রাজ্য থেকে  ২৩ জন সাংসদ চাই।

দলের নতুন কমিটির কথা  ঘোষণার পাশাপাশি বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করেন তৃণমূল মহাসচিব। তিনি বলেন, ভোট পেতে  বিভাজনের রাজনীতি করছে বিজেপি। অন্যদিকে  পুলিশের অন্যমতি না থাকার পরও সঙ্কল্প যাত্রা করার চেষ্টা করায় কেন্দ্রের শাসক  দলকে  নিশানা  করেন তৃণমূল মহাসচিব তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী।                     

 

.