Read in English
This Article is From Jan 23, 2020

‘‘বিজেপির আদর্শকে প্রতিটি পরিবারে পৌঁছে দিতে চাই’’: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর জেপি নাড্ডা

নিঃসন্দেহে তাঁর কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল নির্বাচনগুলিতে দলের আধিপত্য বজায় রাখা। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি নির্বাচনে বিজেপি আশানুরূপ ফল করতে পারেনি।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ করলেন জেপি নাড্ডা।

Highlights

  • প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন জেপি নাড্ডা
  • সোমবারই বিজেপির জাতীয় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন তিনি
  • তাঁকে প্রধানমন্ত্রী ও অমিত শাহর পরে দলের তৃতীয় ব্যক্তি মনে করা হচ্ছে
নয়াদিল্লি:

সম্প্রতি বিজেপির জাতীয় সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন‌ জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। বৃহস্পতিবার তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ করতে যান (Meeting PM Modi)। তিনি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর তত্ত্বাবধানে তিনি দেশের প্রতিটি পরিবারের কাছে দলের আদর্শকে (BJP Ideology) পৌঁছে দিতে চান। এদিনের সাক্ষাতের ছবি টুইট করে নাড্ডা জানান, ‘‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিজির সঙ্গে সৌজন্যমূলক সাক্ষাৎ করতে ও তাঁর আশীর্বাদ চাইতে গিয়েছিলাম। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে দেশ নতুন উচ্চতায় পৌঁছোচ্ছে। আমার লক্ষ্য তাঁর মূল্যবান তত্ত্বাবধানে দল ও তার আদর্শকে প্রতিটি পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়া।'' পোস্টে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতের দু'টি ছবি পোস্ট করেন নতুন সভাপতি।

CAA: "আজাদি" স্লোগান দিলেই "দেশদ্রোহী", হুঁশিয়ারি দিলেন যোগী আদিত্যনাথ

গত সোমবার বিজেপি সভাপতির দায়িত্ব নেন জেপি নাড্ডা। গত প্রায় বছরখানেক ধরে যুগ্মভাবে এই দায়িত্ব তিনি পালন করছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে। দলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহর পরে তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে গণ্য জেপি নাড্ডা বিনা বাধায় সভাপতির পদে নির্বাচিত হন।

নিঃসন্দেহে তাঁর কাছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল পরবর্তী নির্বাচনগুলিতে দলের আধিপত্য বজায় রাখা। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি নির্বাচনে বিজেপি আশানুরূপ ফল করতে পারেনি।

Advertisement

সিএএ-তে রাজ্যের ভূমিকা পরিমিত: Sashi Tharoor

অমিত শাহ সভাপতি থাকাকালীন বিজেপি ২০১৪ ও ২০১৯ সালে বিরাট উচ্চতায় পৌঁছয়। তবে গত এক বছরে মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থানে নির্বাচনে সমস্যায় পড়তে হয়েছে গেরুয়া শিবিরকে। 

Advertisement
Advertisement