தமிழில் படிக்க Read in English
This Article is From Dec 28, 2018

আইএসআইএস-র জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার ১০, এনআইএ তদন্তে উঠে এল একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য

আইএসআইএসের সদস্য সন্দেহে ১০ জনকে  ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা  সম্ভব হয়েছে। দিল্লি এবং উত্তরপ্রদেশে তল্লাশি চালিয়ে  এদের গ্রেফতার করেছে  জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ )।

Advertisement
অল ইন্ডিয়া

Highlights

  • আইএসআইএসের সদস্য সন্দেহে ১০ জনকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে
  • দিল্লি এবং উত্তরপ্রদেশে তল্লাশি চালিয়ে এদের গ্রেফতার করেছে এনআইএ
  • কয়েকজন ভিআইপিকে হত্যা এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় হামলার ছক ছিল ধৃতদের
নিউ দিল্লি :

আইএসআইএসের সদস্য সন্দেহে ১০ জনকে  ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা  সম্ভব হয়েছে। দিল্লি এবং উত্তরপ্রদেশে তল্লাশি চালিয়ে  এদের গ্রেফতার করেছে  জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ )। এবার জেরা করে  ধৃতদের সম্পর্কে  একাধিক গুরুত্বপূর্ণ  তথ্য পেলেন আধিকারিকরা। এখন তাঁরা নিশ্চিত  দশ জনকেই নির্দিষ্ট  ‘দায়িত্ব' দেওয়া হয়েছিল। তাছাড়া গোয়েন্দারা এটাও জানতে পেরেছেন কয়েকজন ভিআইপিকে হত্যা এবং গুরুত্বপূর্ণ  জায়গায় হামলার ছক ছিল ধৃতদের। এদিকে  দিল্লির একটি আদালত ধৃতদের ১০ দিন এনআইএ হেফাজতে  থাকার নির্দেশ দিয়েছে। দিল্লি এবং উত্তরপ্রদেশের একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে এই ব্যক্তিদের গ্রেফতারের পাশাপাশি রকেট লঞ্চার থেকে শুরুর করে ঘড়িও উদ্ধার হয়েছে। একই সঙ্গে  ১০০টি মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, ল্যাপটপের মতো জিনিসও উদ্ধার হয়েছে।                           

"রথযাত্রার নামে রাজ্যের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করছে বিজেপি": পার্থ                                                              

এনআইএ জানিয়েছেন এরা সকলেই মহম্মদ হাফিজ সোয়েল নামে একজনের নির্দেশে কাজ করত। উত্তরপ্রদেশের আমরোহার বাসিন্দা  এই সন্দেহভাজন জঙ্গি এখন দিল্লির জাফারাবাদে থাকে। তদন্তে উঠে এসেছে এই সোয়েলই বাকিদের কাজ ঠিক করে দিত। অস্ত্র কেনা থেকে শুরু করে অন্য সমস্ত কাজ ঠিক ভাবে হচ্ছে  কিনা দেখা সোয়েলেরই দায়িত্ব ছিল। হোয়াটস অ্যাপ বা টেলিগ্রামের মতো মেসেজিং অ্যাপের মাধ্যমে সকলের সঙ্গে  যোগাযোগ রক্ষা করত সে।         

Advertisement

ধৃতদের মধ্যে কাকে কী দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা প্রাথমিক ভাবে জানতে পেরেছেন  এনআইএ- র কর্তারা। জানা গিয়েছে, বোমা বানাতে দরকার এমন কিছু জিনিস কেনার  আনাস ইউনুসের উপর। নয়ডার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া সেই কাজ করেছিল বলে জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা।  দুই ভাই রশিদ এবং সইদকে রকেট লঞ্চার বানানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। আর পেশায় অটো চালক মহম্মদ হাফিজ সোয়েলের দায়িত্ব ছিল গোপন আস্তানার সন্ধান করা।         

 

Advertisement
Advertisement