Read in English
This Article is From May 22, 2018

কেরালায় নিপাহ ভাইরাসের আক্রমণে মৃত 3, আশঙ্কাজনক অবস্থায় আরও দুজন

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশে একটি কেন্দ্রীয় দল রাজ্যের পরিস্থিতি সরেজমিনে জরিপ করার জন্য খুব তাড়াতাড়িই কেরালায় যাবে

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Translated By

জে পি নাড্ডার নির্দেশে পরিস্থিতি সরেজমিনে খুঁটিয়ে দেখতে একটি কেন্দ্রীয় দল কেরালায় যাবে

নিউ দিল্লী: কেরালার কোঝিকোড় জেলায় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যুর ঘটনায় উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জে পি নাড্ডা সোমবার ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের অধ্যক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে রাজ্য সরকার তাদের কাছ থেকে সব রকম সাহায্য লাভ করতে পারে।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশে একটি কেন্দ্রীয় দল রাজ্যের পরিস্থিতি সরেজমিনে জরিপ করার জন্য খুব তাড়াতাড়িই কেরালায় যাবে। “স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গে পরামর্শ করে কেরালায় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনার সম্পূর্ণ পরিস্থিতি আমি খুঁটিয়ে দেখেছি। এনসিডিসি’র অধ্যক্ষকে ওই রাজ্যে গিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ শুরু করার নির্দেশ দিয়েছে”। শনিবার একটি টুইট করে জে পি নাড্ডা এই কথা জানান।

নিপাহ ভাইরাস ইনফেকশন মানুষের শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপসর্গের জন্ম দেয়। প্রবল শ্বাসকষ্ট থেকে শুরু করে ভয়ঙ্কর এনকেফেলাইটিস- সবকিছু দেখা দিতে পারে, জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন ( হু )।

Advertisement
কোঝিকোড়ের স্বাস্থ্যদফতর এই ভাইরাসের আক্রমণে তিনজনের মৃত্যু হওয়ার পর পরিস্থিতির উপর সতর্ক নজরদারী চালাচ্ছে। আরও দুজন মানুষেরও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

রবিবার, লোকসভার সাংসদ এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুল্লাপ্পালি রামাচন্দ্রন কোঝিকোড়ের কয়েকটি বিস্তীর্ণ এলাকায় এই বিরল এবং মারণ ভাইরাসের আক্রমণের ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

Advertisement
নাড্ডাকে একটি চিঠি লিখে রামচন্দ্রন বলেন, কুট্টিয়াড়ি বা পেরাম্বার মতো তাঁর লোকসভা কেন্দ্র ভাটাকারার অন্তর্গত কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েত অঞ্চলে এই ভাইরাস আক্রমণ করেছে।

তিনি বলেন, কোনও কোনও চিকিৎসক এটির নাম দিয়েছেন, নিপাহ ভাইরাস। কেউ কেউ আবার বলেছেন, এটি  জুনোটিক। যা মারণ এবং অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ছরিয়ে পড়ে।

Advertisement
“এই ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষদের মধ্যে 70 শতাংশই মারা যায়। এর ছড়িয়ে পড়াটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রুখতেই হবে”। বলে জানান তিনি ওই চিঠিটিতে।

এই ভাইরাস শুয়োর এবং অন্যান্য প্রাণীকেও আক্রমণ করতে পারে। এই ভাইরাসের কোনও টীকা নেই। হু’এর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, মানুষের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস আক্রমণের ঠিক পরেই একদম প্রাথমিক চিকিৎসাটুকুই হল ইন্টেনসিভ সাপোর্টিভ কেয়ার।     
কেরালার কোঝিকোড় জেলায় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যুর ঘটনায় উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জে পি নাড্ডা সোমবার ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের অধ্যক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে রাজ্য সরকার তাদের কাছ থেকে সব রকম সাহায্য লাভ করতে পারে।

Advertisement
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশে একটি কেন্দ্রীয় দল রাজ্যের পরিস্থিতি সরেজমিনে জরিপ করার জন্য খুব তাড়াতাড়িই কেরালায় যাবে। “স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গে পরামর্শ করে কেরালায় নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঘটনার সম্পূর্ণ পরিস্থিতি আমি খুঁটিয়ে দেখেছি। এনসিডিসি’র অধ্যক্ষকে ওই রাজ্যে গিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ শুরু করার নির্দেশ দিয়েছে”। শনিবার একটি টুইট করে জে পি নাড্ডা এই কথা জানান।

নিপাহ ভাইরাস ইনফেকশন মানুষের শরীরে বিভিন্ন ধরনের উপসর্গের জন্ম দেয়। প্রবল শ্বাসকষ্ট থেকে শুরু করে ভয়ঙ্কর এনকেফেলাইটিস- সবকিছু দেখা দিতে পারে, জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন ( হু )।

Advertisement
কোঝিকোড়ের স্বাস্থ্যদফতর এই ভাইরাসের আক্রমণে তিনজনের মৃত্যু হওয়ার পর পরিস্থিতির উপর সতর্ক নজরদারী চালাচ্ছে। আরও দুজন মানুষেরও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

রবিবার, লোকসভার সাংসদ এবং প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুল্লাপ্পালি রামাচন্দ্রন কোঝিকোড়ের কয়েকটি বিস্তীর্ণ এলাকায় এই বিরল এবং মারণ ভাইরাসের আক্রমণের ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

নাড্ডাকে একটি চিঠি লিখে রামচন্দ্রন বলেন, কুট্টিয়াড়ি বা পেরাম্বার মতো তাঁর লোকসভা কেন্দ্র ভাটাকারার অন্তর্গত কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েত অঞ্চলে এই ভাইরাস আক্রমণ করেছে।

তিনি বলেন, কোনও কোনও চিকিৎসক এটির নাম দিয়েছেন, নিপাহ ভাইরাস। কেউ কেউ আবার বলেছেন, এটি  জুনোটিক। যা মারণ এবং অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ছরিয়ে পড়ে।

“এই ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষদের মধ্যে 70 শতাংশই মারা যায়। এর ছড়িয়ে পড়াটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রুখতেই হবে”। বলে জানান তিনি ওই চিঠিটিতে।

এই ভাইরাস শুয়োর এবং অন্যান্য প্রাণীকেও আক্রমণ করতে পারে। এই ভাইরাসের কোনও টীকা নেই। হু’এর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, মানুষের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস আক্রমণের ঠিক পরেই একদম প্রাথমিক চিকিৎসাটুকুই হল ইন্টেনসিভ সাপোর্টিভ কেয়ার।     

(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement