हिंदी में पढ़ें
This Article is From Jun 04, 2020

দিল্লি হিংসার চার্জশিটে উঠে এল মার্কাজ নিজামুদ্দিনের নাম! সন্দেহভাজন মৌলানা সাদও

সেই চার্জশিটে আরও বলা হয়েছে, মৌলানার এক আত্মীয়ও ফয়জলের পরিচিত। যেদিন সেই সংঘর্ষ বাঁধে, সেদিন ওই আত্মীয়র সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ রেখেছিলেন ফয়জল ফারুক

Advertisement
অল ইন্ডিয়া Edited by

দিল্লি গোষ্ঠী সংঘর্ষের সঙ্গে নিজামুদ্দিন মার্কাজের যোগ! সাম্প্রতিক তদন্তে উঠে এসেছে!

Highlights

  • দিল্লি হিংসায় নিজামুদ্দিন মার্কাজ যোগ! চার্জশিটে এমনটাই অভিযোগ
  • সন্দেহের তালিকায় মার্কাজের মৌলবি মৌলানা সাদও
  • রয়েছে দিল্লির এক নামি স্কুলের মালিকের নাম
নয়া দিল্লি :

উত্তর-পূর্ব দিল্লির গোষ্ঠী সংঘর্ষের (Violence in N-E Delhi) সঙ্গে নাম জুড়ল নিজামুদ্দিন মার্কাজের। সম্প্রতি দিল্লি পুলিশের সিট (Delhi Police SIT) সেই সংঘর্ষের চার্জশিট দাখিল করেছে। ফেব্রুয়ারির শেষ সপ্তাহে দিল্লিতে হওয়া সেই ঘটনায় রাজধানী পাবলিক স্কুলে ছড়িয়ে পড়া সংঘর্ষে কাঠগড়ায় নিজামুদ্দিন মার্কাজ (Nizamuddin Markaz)। সিটের চার্জশিটে উল্লেখ, "রাজধানী পাবলিক স্কুলের মালিক ফয়জল ফারুকের সঙ্গে মার্কাজের মৌলবি মৌলানা সাদ ঘনিষ্ঠের যোগাযোগ রয়েছে। সেই ঘনিষ্ঠ ব্যাক্তি সাদের হয়ে মার্কাজ সংক্রান্ত আর্থিক লেনদেন করে থাকেন।" সেই চার্জশিটে আরও বলা হয়েছে, মৌলানার এক আত্মীয়ও ফয়জলের পরিচিত। যেদিন সেই সংঘর্ষ বাঁধে, সেদিন ওই আত্মীয়র সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ রেখেছিলেন ফয়জল ফারুক। সিটের তদন্তে উঠে এসেছে, সংঘর্ষের মাসখানেক আগে ফয়জল ফারুক যমুনা বিহার ও সংলগ্ন এলাকায় কোটি টাকার ওপর সম্পত্তি কিনেছিলেন। সিটের সন্দেহ নিজামুদ্দিন মার্কাজের টাকা, ফয়জলের মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়েছিল। তাই সংঘর্ষে উস্কানি দিতে সেই টাকা ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা, খতিয়ে দেখছে সিট। সেই কারণে চার্জশিটে ফয়জলের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এমনটাই সিট সূত্রে খবর।

এমনকি ওই সংঘর্ষের সম্ভাব্য চক্রী হিসেবে ফয়জল ফারুককে সন্দেহের তালিকায় রেখেছেন তদন্তকারীরা। সংঘর্ষ ষড়যন্ত্র তৈরিতে কয়েকটি সন্দেহভাজন সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়িয়েছিলেন ফারুক। দেওবন্ডের কয়েকজন ধর্মগুরুর সঙ্গেই সমন্বয় ছিল তাঁর। সন্দেহভাজন কয়েকজনের মোবাইল ঘেঁটে এমনটাই অভিযোগ সিট সূত্রে।

জানা গিয়েছে, সেই পাবলিক স্কুলের ম্যানেজারের অভিযোগের ভিত্তিতে এই মামলা দায়ের হয়েছে। অভিযোগ সংঘর্ষের সময় অভিযুক্তরা পাবলিক স্কুলের ছাদে অ্যাসিড, ইট, পেট্রোল বোমা মজুত করেছিল। সেখান থেকেই হামলা করত অভিযুক্তরা। যারা জেরে সম্পত্তিহানি ও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছিল সেই সংঘর্ষে। 

Advertisement
Advertisement