নিউ দিল্লি: পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে এবং আরও তিনজন মুখ্যমন্ত্রীকে দিল্লির বর্তমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে কথা বলার সময় কোনও আশ্বাস দেননি।
মমতা, কেরালার পিনারাই বিজয়ন, অন্ধ্রপ্রদেশের চন্দ্রবাবু নায়ড়ু, কর্ণাটকের কুমারস্বামী নীতি আয়োগ গভর্নিং কাউন্সিলের মিটিং-এ যোগ দিতে এবং মোদি ও রাজনাথ সিংহের সঙ্গে এই বিষয়টির সমাধানের জন্য কথা বলতে গিয়েছিলেন।
“আমরা বিষয়টা প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে উত্থাপিত করেছি। আমরা তাঁদের জানিয়েছি অন্তত মানুষের স্বার্থে এই বিষয়টি নিয়ে অবিলম্বে একটি সমাধানে আসা উচিত। প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে একটি কথাও বলেননি। যদিও রাজনাথ সিংহ আমাদের জানিয়েছেন যে তিনি ব্যাপারটা দেখছেন। আমাদের এই বিষয়ে যা বলার ছিল, তা বলেছি। এখন দেখা যাক তাঁরা কীভাবে ব্যাপারটির সমাধান করেন। এখন বল ওঁদের কোর্টে। বিষয়টি নিয়ে কী সিদ্ধান্ত নেবেন, তা তাঁরাই ঠিক করবেন”, বৈঠক শেষ হওয়ার পর এই কথা বলেন মমতা।
মমতার দল তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিআইএম, টিডিপি এবং জেডিএস সংশ্লিষ্ট ইস্যুটিতে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা কেজরিওয়ালের বাড়িতেও যান বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে। উপরাজ্যপালের অফিসে গত ছ’দিন ধরে ধর্নায় বসেছেন কেজরিওয়াল। মমতারা এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।
এই ঘটনাটিকে ‘রাজনৈতিক সংকট’ অ্যাখা দিয়ে বিরোধী দলনেতারা জানান কোনও রাজনৈতিক দলের তৈরি করা রাজনৈতিক সংকটের শিকার হবে সাধারণ মানুষ, এটা কোনওভাবে কখনওই কাম্য নয়।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
মমতা, কেরালার পিনারাই বিজয়ন, অন্ধ্রপ্রদেশের চন্দ্রবাবু নায়ড়ু, কর্ণাটকের কুমারস্বামী নীতি আয়োগ গভর্নিং কাউন্সিলের মিটিং-এ যোগ দিতে এবং মোদি ও রাজনাথ সিংহের সঙ্গে এই বিষয়টির সমাধানের জন্য কথা বলতে গিয়েছিলেন।
মমতার দল তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিআইএম, টিডিপি এবং জেডিএস সংশ্লিষ্ট ইস্যুটিতে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা কেজরিওয়ালের বাড়িতেও যান বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে। উপরাজ্যপালের অফিসে গত ছ’দিন ধরে ধর্নায় বসেছেন কেজরিওয়াল। মমতারা এই বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।
Advertisement
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement
COMMENTS
Advertisement